ইউক্রেনে শান্তি আনলে যে লাভ হবে চীনের

প্রথম আলো স্টিফেন উলফ প্রকাশিত: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৭:০২

এক বছরের বেশি সময় সরাসরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকার পর ২৬ এপ্রিল চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন। তাঁদের এই কথোপকথন সম্পর্কে চীন বলেছে, ‘দুই পক্ষ চীন–ইউক্রেন সম্পর্ক এবং ইউক্রেন সংকট নিয়ে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি বিনিময় করেছে।’ কিন্তু বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে এ বিষয়টিকে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বেইজিংয়ের প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হচ্ছে।


এরই মধ্যে জেলেনস্কি তাঁর টুইটারে টুইট করে বলেছেন, সি চিনের সঙ্গে দীর্ঘ ও অর্থপূর্ণ ফোনালাপ হয়েছে। পরে জেলেনস্কি তাঁর টেলিগ্রাম চ্যানেলে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, তাঁদের ফোনালাপে নির্দিষ্ট মনোযোগ পায় ‘ইউক্রেনে একটি একটি ন্যায্য এবং টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার পথ খুঁজে বের করতে সম্ভাব্য সহযোগিতার বিষয়টি’।


সি চিনের এই ফোনকল থেকে সবচেয়ে সুনির্দিষ্ট যে বিষয়টি বেরিয়ে এসেছে, তা হলো ইউরেশিয়া অঞ্চলের ঘটনাবলিতে চীন বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে আবির্ভূত হতে চায় এবং ‘ইউক্রেন সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের জন্য সব পক্ষের সঙ্গে গভীর যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা’ করতে আগ্রহী।


মন্দের ভালো বিষয় হলো, মধ্যস্থতার বিষয়টি খুব গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে চীন। এ কাজের জন্য বেইজিং যে সময়টা বেছে নিয়েছে, সেটাও সঠিক সময়। এটা এই কারণে যে পশ্চিমা জোটের মধ্যেই উত্তেজনা বাড়ছে এবং ইউক্রেনীয়দের পাল্টা আক্রমণ অভিযানে সফলতা আসবে কি না, তা নিয়ে তাদের মধ্যেই সন্দেহ তৈরি হয়েছে।


চীনের এই শান্তি স্থাপন পদক্ষেপকে আরও একভাবে দেখা যায়। আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাকে বদলাতে উৎসাহী বেইজিং। বেইজিং দেখাতে চায় এ কাজে তাদের সক্ষমতা বাড়ছে। কিন্তু চীনের সামনের ঝুঁকিটা হচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সঙ্গে তাদের সম্পর্ক। একটা বিষয় হলো, ইউক্রেন যুদ্ধ ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোর কাছে গভীর এক নিরাপত্তার প্রশ্ন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us