তুরস্কে এরদোয়ান যুগের অবসান হচ্ছে

সমকাল ড. মঞ্জুরে খোদা প্রকাশিত: ১৮ এপ্রিল ২০২৩, ০১:০০

আগামী মাসে তুরস্কের জাতীয় নির্বাচন। এমন এক সময় এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যে বছর ‘গণপ্রজাতন্ত্রী তুরস্ক’ প্রতিষ্ঠার ১০০ বছর পূর্ণ হবে। দেশটির বর্তমান রাষ্ট্রপতি রিসেপ তায়েপ এরদোয়ান সাধারণ পরিবার থেকে উঠে আসেন। তিনি প্রথম তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারার মেয়র নির্বাচিত হন (১৯৯৪-১৯৯৮)। মেয়র হিসেবে সফল হওয়ার পর তিনি জাতীয় পর্যায়ে ভূমিকা রাখতে ২০০১ সালে জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (এ.কে.) প্রতিষ্ঠা করেন। দল গঠনের এক বছরের মাথায় দলকে ক্ষমতার কাছে নিয়ে যান। ২০০৩ সালে তিনি তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। তার পর থেকে তিনি টানা ২১ বছর ক্ষমতায় আছেন (২০০৩-২০২৩)। এর মধ্যে তিনবার প্রধানমন্ত্রী এবং ২০১৭ থেকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দুই মেয়াদ পূরণ করতে চলেছেন।


প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন সংসদীয় পদ্ধতির পরিবর্তন করে তিনি রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার প্রবর্তন করে নিজের হাতে রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতা নেন। ক্ষমতার প্রভাব বলয় বাড়াতে থাকেন। হয়ে ওঠেন জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিরও একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি।  তাঁর মেয়াদকালে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছেন ২০১৬ সালে। সে সময় সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করার এক ষড়যন্ত্র তিনি ব্যর্থ করে দেন। এ ঘটনায় তিনি প্রতিপক্ষের ওপর ব্যাপক দমনপীড়ন চালান। অনেককে কঠোর শাস্তি প্রদান এবং ক্ষমতাকে আরও কুক্ষিগত করেন। এই ঘটনার পর আসন্ন মে মাসের নির্বাচনে তিনি বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছেন।


প্রতিনিধিত্বমূলক তুরস্কের নির্বাচন জাতীয় সংসদ ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচন একযোগে অনুষ্ঠিত হবে। অনেক জোট, দল অংশগ্রহণ করলেও রাষ্ট্রপতি পদে মোট ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদের মধ্যে প্রধানত দুইজন মূল প্রতিদ্বন্দ্বী– ক্ষমতাসীন এ.কে. পার্টির প্রধান, রাষ্ট্রপতি রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এবং প্রধান বিরোধী দল সিএইচপি থেকে কেমাল কিলিচদারুগলু।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us