ভ্যাটের বোঝা সাধারণের ঘাড়ে

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২৩, ০৯:৪৯

আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় অঙ্কের ভ্যাট (ভ্যালু অ্যাডেড ট্যাক্স) বা মূসক (মূল্য সংযোজন কর) আদায়ের ছক কষা হয়েছে। এর পরিমাণ জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) মোট লক্ষ্যমাত্রার ৩৫ শতাংশ অর্থাৎ ১ লাখ ৫০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ঋণদানকারী সংস্থা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলেরও (আইএমএফ) উচ্চ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণে সুপারিশ আছে।


অর্থনীতির বিশ্লেষকরা মন্তব্য করেছেন, বৈশ্বিক মন্দা ও ডলার সংকটের কারণে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে। ভ্যাটের ভার বাড়ানো হলে অনেক খাতে খরচ বাড়বে। এতে সাধারণ আয়ের বেশিরভাগ মানুষের ভোগান্তিও বাড়বে।


এনবিআর সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল মজিদ দেশ রূপান্তরকে বলেন, ভ্যাট যোগ করে দ্রব্যমূল্য নির্ধারণ করা হয়। সাধারণ মানুষ দামের সঙ্গে বাধ্যতামূলকভাবে ঠিকই ভ্যাট পরিশোধ করে। বিক্রেতারা কড়ায় গন্ডায় হিসাব কষে তা আদায়ও করে। ভ্যাট বাড়ানোর অজুহাতে দাম বাড়ানো হয়। আদায়কৃত ভ্যাট বেশিরভাগ ব্যবসায়ী সরকারের কোষাগারে জমা দেয় না, অনেক সময় কিছু জমা দেয়। এ ফাঁকি ধরতে এনবিআরের সক্ষমতা এখনো হয়নি। তাই লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানো হলেও আদায় তেমন বাড়ে না। সরকার লাভবান কম হয়। সাধারণ মানুষ কিন্তু ভ্যাট পরিশোধ থেকে রেহাই পায় না। শেষ পর্যন্ত অসাধু ব্যবসায়ীদের পকেট ভারী হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us