‘কুহেলিকা’য় অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন?
ইয়াশ রোহান: চরিত্রটির অনেকগুলো দিক আছে। দর্শকেরা দেখলে বুঝতে পারবেন, কী ধরনের চরিত্রের কথা বলছি। এই ধরনের চরিত্র আগে করা হয়নি। আমাকে এমন একটা ভূমিকায় দেখে দর্শক কিছুটা অবাক হবেন। আমি খুবই আশাবাদী চরিত্রটি নিয়ে। যাঁরা দেখেছেন, তাঁরা তো ভালো বলেছেন, আমি এখনো ফোন পাচ্ছি।
‘বুকের মধ্যে আগুন’-এ আপনি নব্বইয়ের দশকের তারকা, অন্যদিকে ‘আদম’ তৈরি হয়েছে আশির দশকের প্রেক্ষাপটে। এই ধরনের চরিত্রের ক্ষেত্রে আলাদা কী প্রস্তুতি নেন?
ইয়াশ রোহান: এই ধরনের চরিত্রের ক্ষেত্রে অনেক চিন্তা করতে হয়। শারীরিক ও মানসিকভাবে নিজের গণ্ডি থেকে বের হয়ে অন্য জায়গায় নিজেকে নিয়ে যেতে হয়। চেষ্টা করেছি পুরোটা দেওয়ার। আমি জানি, পুরোপুরি পারিনি; আরও অনেক দূর যেতে হবে।
ইয়াশ রোহান থেকে নব্বইয়ের জনপ্রিয় নায়ক হয়ে ওঠার জার্নিটা কেমন ছিল?
ইয়াশ রোহান: এটা আমার জন্য খুবই কঠিন ছিল। কারণ, আমি তো আসলে এই যুগের ছেলে, নব্বইয়ের দশকের ব্যাপারটা ধারণ করা কঠিন ছিল। এ জন্য ওই সময়ের প্রচুর নাটক, সিনেমা দেখেছি। ওই সময়ের মানুষদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা কী করতেন, কীভাবে হাঁটতেন, কী চিন্তা করতেন, জানার চেষ্টা করেছি; এরপর নিজের মতো করে যতটুকু সম্ভব করেছি।