You have reached your daily news limit

Please log in to continue


উপ-কমিটির সদস্য বাছাইয়ে সতর্ক আওয়ামী লীগ

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি গঠনের কাজ এগিয়ে চলেছে। দ্রুতই এ কমিটিগুলো দেওয়া হবে বলে দলের নেতারা জানান।

তবে এবার উপ-কমিটির সদস্য করার ক্ষেত্রে সতর্ক হয়ে যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে বলেও তারা জানান।

প্রায় প্রত্যেক কমিটির মেয়াদেই কোনো না কোনো উপ-কমিটির সদস্যদের নিয়ে বিতর্ক তৈরি হতে দেখা গেছে। উপ-কমিটির সদস্য, এক সময় ছিলো উপ-কমিটির সহসম্পাদক তাদের কেউ কেউ বিভিন্ন ধরনের বিতর্কিত কাজে জড়িয়ে পড়েছেন যার দায় আওয়ামী লীগ বা সরকারের উপর এসে পড়ে।  

সম্প্রতি ব্যাপক সমালোচনা তৈরি হয় রিজেন্ট শাহেদকে নিয়ে। ২০২০ সালে করোনার সময় দলের আন্তর্জাতিক উপ-কমিটির সদস্য শাহেদ হাসপাতাল ব্যবসায় অনিয়ম এবং চিকিৎসা প্রতারণা ও দুনীতি করায় ব্যাপাক সমালোচনায় পড়তে হয় আওয়ামী লীগ ও সরকারকে। তাকে দল থেকে বহিষ্কারও করা হয়।  এছাড়া এ সময়ে হেলেনা জাহাঙ্গীর নামে আরও একজন উপ-কমিটির বিতর্কিত সদস্যকে বহিষ্কার করা হয়।

এদিকে অভিযোগ রয়েছে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য হওয়ার পর অনেকেই এ পদকে ব্যবহার করে বিভিন্নভাবে সুযোগ সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করে। জেলা, উপজেলা পর্যায় থেকে শুরু করে রাজনীতি, প্রশাসনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার ও সুবিধা আদায় করে থাকে। দলের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির এ সদস্য পদকে অনেকেই আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং কেন্দ্রীয় নেতা হিসেবে ব্যবহার করে। এ পরিচয়ে তারা বিভিন্ন জায়গায় প্রভাব খাটিয়ে সুবিধা আদায় করে। আবার অনেক সময় দলের জেলার নেতাদেরও এই উপকমিটির সদস্যদের ছাড় দিয়ে চলতে হয়। কেন্দ্রীয় নেতার প্রভাব খাটিয়ে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন নিয়মের সঙ্গে জড়িয়ে কেউ কেউ জড়িয়ে পড়ে। এ বিষয়গুলোর অভিজ্ঞতা থেকে এবারের উপ-কমিটি গঠনের আগে সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে, বিশেষ করে শাহেদের ঘটনাটিকে মাথায় রেখে। যাকে সদস্য করা হবে তার বিভিন্ন দিক বিবেচনা ও যাচাই-বাছাই করে করা হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন