You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শিশুর অস্পষ্ট জননাঙ্গ ও করণীয়

শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তার জননাঙ্গের আকৃতি বলে দেয় সে ছেলেশিশু নাকি মেয়েশিশু। কিন্তু যদি কোনো শিশু অস্পষ্ট জননাঙ্গ (অ্যাম্বিগুয়াস জেনিটালিয়া) নিয়ে জন্মায়, তখন তাকে ডিএসডি (ডিজঅর্ডার অব সেক্স ডেভেলপমেন্ট) বলা হয়।

আমাদের সমাজে তারা হিজড়া বা তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ হিসেবে পরিচিত হয়। আধুনিক চিকিৎসাসম্পর্কীয় জ্ঞানের অভাব, সামাজিক কুসংস্কার ও দ্বিধার কারণে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অভিভাবকেরা এর চিকিৎসা করা থেকে বিরত থাকেন। পরবর্তী সময়ে পরিস্থিতি জটিল হয়ে ওঠে।

কেন হয়

ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর মিলন থেকে নানা ধাপে হরমোনের প্রভাবে একটি ভ্রূণ ক্রমান্বয়ে পরিপূর্ণ ছেলে বা মেয়েশিশুর গঠন পায়। এই স্বাভাবিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হলে শিশু অস্পষ্ট জননাঙ্গ নিয়ে জন্ম নেয়। এর কারণগুলোর মধ্যে জিনগত সমস্যার ফলে এনজাইমের অভাব, হরমোন কম বা বেশি নিঃসৃত হওয়া, পারিবারিক বৈশিষ্ট্য, গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরে বাহ্যিক হরমোনের প্রভাব উল্লেখযোগ্য।

সিএএইচ

এই সমস্যার শিশুদের একটি বিরাট অংশ কনজেনিটাল অ্যাডরেনাল হাইপারপ্লাসিয়া (সিএএইচ) নামক রোগে আক্রান্ত। এদের জননাঙ্গ পুরুষের লিঙ্গের মতো দেখা গেলেও অণ্ডকোষ অনুপস্থিত থাকে এবং জন্মের ১-৩ সপ্তাহের মধ্যে বমি, পাতলা পায়খানা, অরুচি, সার্বিক দুর্বলতা ইত্যাদি দেখা দেয়। দ্রুত চিকিৎসা না করলে মৃত্যুও হতে পারে। এ ছাড়া অনেকের আগাম বা বিলম্বিত বয়ঃসন্ধির লক্ষণ দেখা যেতে পারে।

কাদের বেশি হয়

ঘনিষ্ঠ রক্তসম্পর্কীয় আত্মীয়ের মধ্যে বিয়ে হলে, পরিবারে এ ধরনের রোগ আগে কারও থাকলে, পূর্ববতী গর্ভ ভ্রূণাবস্থায় নষ্ট হলে বা আগে কোনো শিশু অজানা কারণে মারা গেলে এই সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

রোগনির্ণয়

ঝুঁকিপূর্ণ পরিবারের নারীদের গর্ভধারণের ৮-১২ সপ্তাহে কোরিয়োনিক ভিলাস স্যামপ্লিং বা অ্যামনিওটিক ফ্লুইড পরীক্ষার মাধ্যমে রোগ নির্ণয় করা যায়। মারাত্মক সমস্যা নির্ণিত হলে গর্ভপাত ঘটানোর সুযোগ থাকে। অস্পষ্ট জননাঙ্গ নিয়ে ভূমিষ্ঠ শিশুর ক্ষেত্রে দ্রুত হরমোনসহ অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে সঠিক রোগ ও প্রকৃত লিঙ্গ নির্ধারণ করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন