You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন থাকবে, তবে সংশোধনে রাজি সরকার

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বলবৎ থাকবে। তবে প্রয়োজন হলে এর সংশোধন বা পরিবর্তন করতে রাজি আছে সরকার। বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত আট রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকের পরে সাংবাদিকদের তিনি এই একথা জানান আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ), ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন, সুইডেন, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ড এবং জার্মানির রাষ্ট্রদূত আইনমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন।

মন্ত্রী বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন বিষয়ে আমি পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, এটি সাইবার অপরাধ বন্ধ করার জন্য করা হয়েছে এবং সাইবার অপরাধ বন্ধ করার জন্য এটি থাকবে। আমরা টেকনিক্যাল নোট পেয়েছি এবং সবদিক পর্যালোচনা করে যদি দেখা যায় কিছু জায়গায় স্পষ্টতার জন্য কিছু করার দরকার হয়, তাহলে সংশোধন বা পরিবর্তন করতে আমরা রাজি আছি।’

তিনি আরও বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার এবং আমি বলেছি জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কাছ থেকে এ বিষয়ে একটি টেকনিক্যাল নোট পেয়েছি। সেটি আমরা পর্যালোচনা করছি এবং পরে আমরা সিদ্ধান্ত নেবো। আমি তাদের জানিয়েছি আগামি ১৪ মার্চ সুশীল সমাজের ১০জন প্রতিনিধির সঙ্গে এই আইন নিয়ে বৈঠক করবো।

রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন, ডাটা প্রটেকশন আইন, এন্টি-ডিসক্রিমিনেশন আইন এবং সুশীল সমাজ নিয়ে তাদের সঙ্গে বিশদ আলোচনা হয়েছে।

এন্টি-ডিসক্রিমিনেশন আইন

মন্ত্রী জানান, এন্টি-ডিসক্রিমিনেশন  (বৈষম্যবিরোধী) আইন করতে যাচ্ছে সরকার। মন্ত্রী জানান যে এটি নিয়ে ইইউ সাধুবাদ জানিয়েছে এবং জানতে চেয়েছে এটি কবে পাস হবে। আমি তাদের বলেছি মাঝখানে জাতীয় সংসদের একটি সেশন হবে। কিন্তু সেখানে বিল পাস করার মতো সময় হবে না। আমার মনে হয় এটি বাজেট সেশনের সময়ে পাস হবে।

ডাটা প্রটেকশন আইন

ডাটা প্রটেকশন আইন নিয়ে স্টেকহোল্ডার সঙ্গে আলোচনা হয়েছে এবং পরে আবার আলোচনা হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ডাটা প্রটেকশন আইন উপাত্ত নিয়ন্ত্রণের জন্য করা হচ্ছে না। এটি উপাত্ত সুরক্ষার জন্য করা হচ্ছে। আলোচনার মধ্যে তারা বলেছেন যে স্টেকহোল্ডার সঙ্গে বৈঠকের সময়ে আন্তর্জাতিক কোম্পানির প্রতিনিধিরা থাকতে পারবে কিনা। আমি বলেছি আন্তর্জাতিক কোম্পানির প্রতিনিধিরা থাকতে পারবে।

নির্বাচন পর্যবেক্ষক

আগামীসংসদ নির্বাচনে বিদেশিরা পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায়, এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ বিষয়ে কোনও আপত্তি নেই। সেটি তিনি পরিষ্কারভাবে বলে দিয়েছেন। এখন নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে কতজনকে আনবে এবং কতজনকে আনবে না। আমার মনে হয় এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনও দ্বিমত করবে না।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন