বড় হচ্ছে স্যানিটারি ন্যাপকিনের বাজার

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ০৯ মার্চ ২০২৩, ১০:০০

নারীর পিরিয়ডের সময় স্যানিটারি ন্যাপকিন বা প্যাড একটি জরুরি পণ্য। মেয়েরা ক্রমেই শিক্ষিত হওয়া ও তাদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পাওয়ায় আগের চেয়ে এই পণ্যের ব্যবহার বেড়েছে। ছোট বড় বেশ কিছু কোম্পানি বিভিন্ন নামে এই প্যাড বাজারে এনেছে। দেশের সব ফার্মেসি ওষুধ বিক্রির পাশাপাশি দেশি-বিদেশি স্যানিটারি ন্যাপকিন বিক্রি করছে। সব সুপারশপেও এই প্যাড বিক্রি হচ্ছে। এমনকি শহরের কিছু কিছু মুদির দোকানেও কমবেশি স্যানিটারি ন্যাপকিন বেচাবিক্রি হচ্ছে। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. সাবিকুন নাহার বলেন, ‘এখন স্কুল গোয়িং বাচ্চারা অনেক সচেতন, তাই তাদের মধ্যে প্যাড ব্যবহারের হার বাড়ছে।’


রাজধানীর মানিকনগর এলাকার সরকার ফার্মেসির সাদাত হাসান বলেন, ‘আগের তুলনায় অনেক বেশি মানুষ স্যানিটারি ন্যাপকিন নিচ্ছেন।’ মেয়েদের কেউ কেউ নিজের জন্য নিলেও পরিবারের পুরুষ সদস্যদের কাছেই প্রতিদিন গড়ে ১০টির মতো স্যানিটারি ন্যাপকিন বিক্রি করেন এই খুচরা বিক্রেতা। তিনি সবচেয়ে বেশি বিক্রি করেন স্কয়ার গ্রুপের তৈরি সেনোরা ব্র্যান্ডের প্যাড।


খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হাসপাতাল ও ক্লিনিকের পার্শ্ববর্তী ফার্মেসিগুলোতে দিনে ৫০টির বেশি প্যাড বিক্রি হয়। মানিকনগর এলাকার মুদি দোকান কুমিল্লা স্টোর মাসে ১০০ বেশি প্যাড বিক্রি করেন। রাজধানীর সুপারশপগুলোতে ও রাজধানীর উন্নত এলাকায় স্যানিটারি ন্যাপকিন বেচাবিক্রি আরও বেশি হচ্ছে। বর্তমানে বাজারে স্টেসেফ, মোনালিসা, জয়া, সেনোরা, কুইন, টিউলিপ, নীলা, স্টেফ্রি, ফ্রিডম, হুইসপার, স্যাভলনসহ দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ব্রান্ডের স্যানিটারি প্যাড পাওয়া যায়। এসব প্যাডের এক প্যাকেট দাম ৬০ থেকে ৩০০ টাকার মতো।


স্যানিটারি প্যাড নারীর স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি পণ্য। এটি সহজলভ্য করতে এসিআই ও স্কয়ারের মতো প্রতিষ্ঠান নানাভাবে কাজ করে যাচ্ছে। স্কয়ার ও এসিআইয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ‘বর্তমানে দেশে স্যানিটারি ন্যাপকিনের বাজারের আকার প্রায় ৬০০ কোটি টাকা এবং প্রতিবছর এটি প্রায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ হারে বাড়ছে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us