You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভুঁড়ির নিচে হতে পারে টিউমার, যে লক্ষণে সতর্ক হবেন

পেটে অতিরিক্ত মেদ জমার কারণে নানা রোগের ঝুঁকি বাড়ে। যার মধ্যে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ অন্যতম। তবে জানলে অবাক হবেন, পেটের অতিরিক্ত চর্বির নিচে কিন্তু টিউমার হতে পারে।

যার থেকে এক সময় ক্যানসারের বিকাশ ঘটে। তেমনটিই ঘটে কোলোরেক্টাল ক্যানসারের ক্ষেত্রে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মারণ রোগের সঙ্গে পেটের মেদের গভীর সম্পর্ক আছে।

যখন বৃহৎ অন্ত্র বা মলদ্বারের কোনো অংশে একটি বিপজ্জনক টিউমার তৈরি হতে শুরু করে, তখন তাকে কোলোরেক্টাল ক্যানসার বলা হয়।

তাই পেটের চর্বিকে উপেক্ষা করলে মারণব্যাধি ক্যানসারের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে দ্বিগুণ। প্রতিবছর মার্চ মাস হলো কোলোরেক্টাল ক্যানসার সচেতনতা মাস হিসেবে পালিত হয়।

সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) বলেছে, স্থূলতা ও অতিরিক্ত ওজনের কারণে কোলোরেক্টাল ক্যানসার হতে পারে।

চিকিৎসকরা কোনো ক্যানসার পরীক্ষা করার আগে রোগীর লক্ষণগুলো দেখেন। যদি তারা মনে করেন, এই লক্ষণগুলো কোলোরেক্টাল ক্যানসারের সঙ্গে মিলছে বা রোগীর পারিবারিক ইতিহাস যদি এই রোগের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়, তাহলে নিশ্চিতকরণের জন্য মল পরীক্ষা, কোলনোস্কোপি ইত্যাদি পরীক্ষার সুপারিশ করেন।

কোলোরেক্টাল ক্যানসারের লক্ষণ কী কী?

আমেরিকান ক্যানসার সোসাইটির ওয়েবসাইটে কিন্তু এই ক্যানসার সম্পর্কিত বিশেষজ্ঞদের মতামত আছে। তার মতে, কোলোরেক্টাল ক্যানসারের কারণে পেটের সমস্যা যেমন- ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য ও কয়েকদিন ধরে আলগা মল হতে পারে।

এছাড়া মলদ্বার থেকে হালকা লাল রঙের রক্তপাত, রক্তের কারণে মলের গাঢ় রং, পেটে ব্যথা, দুর্বলতা ও ক্লান্তিসহ অন্যান্য উপসর্গও দেখা যেতে পারে। এছাড়া বৃহদন্ত্র ও মলদ্বারের ক্যানসারের রোগীর ওজন কিছু না করেই কমতে থাকে।

ক্যানসার.অর্গ এর তথ্য বলছে, ক্যানসার বা ক্যানসারের চিকিৎসায় শরীরে প্রয়োজনীয় ক্যালরির পরিমাণ বেড়ে গেলে এমনটি হয়। যদি আপনার চর্বি বা ওজন হঠাৎ করেই কমতে শুরু করে, তাহলে তা শরীরের ভেতরে বিপজ্জনক টিউমারের লক্ষণ হতে পারে।

এছাড়া আপনি যদি একবার টয়লেটে যাওয়ার পর খালি পেট অনুভব না করেন কিংবা মলত্যাগের প্রয়োজন অনুভব করেন, তাহলে সাবধান। কারণ এটি কোলোরেক্টাল ক্যানসারের একটি বড় লক্ষণও হতে পারে।

কোলোরেক্টাল ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায় যেসব অভ্যাস

১. কম ফল ও সবজি খাওয়া
২. শারীরিক কার্যকলাপের অভাব
৩. ফাইবার কম ও চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া
৪. অ্যালকোহল পান ইত্যাদি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন