You have reached your daily news limit

Please log in to continue


২৪৭ রানের লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর লক্ষ্যে তৃতীয় ওয়ানডেতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি তামিম ইকবালের দল। 

সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ ৪৮.৫ ওভারে ২৪৬

২০০৮ সালের পর 'প্রথম'

প্রায় ১৫ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো দেশের মাটিতে কোনো ওয়ানডে সিরিজে তিন ম্যাচেই অলআউট হলো বাংলাদেশ। সবশেষ এই চিত্র দেখা গিয়েছিল ২০০৮ সালে, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে।

আর দেশের মাটিতে দ্বি-পাক্ষিক সিরিজে টানা চার ম্যাচে অলআউট হলো এই প্রথম।

আর্চারের জোড়া আঘাতে থামল বাংলাদেশ

আগের ওভারে সীমানায় জেমস ভিন্সকে ক্যাচ দিয়েও বাউন্ডারি পেয়ে গিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। এবার আর টিকলেন না বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান। জফ্র আর্চারের বলে লং অনে ঝাঁপিয়ে পড়ে দারুণ এক ক্যাচ নিলেন জেসন রয়।

৭১ বলে সাত চারে ৭৫ রান করেন সাকিব।

পরের বলে বাংলাদেশের ইনিংসের ইতি টেনে দেন আর্চার। এলবিডব্লিউর সফল রিভিউ নিয়ে বিদায় করেন মুস্তাফিজুর রহমানকে।

৭ বল বাকি থাকতে ২৪৬ রানে থামল বাংলাদেশ।

মিরাজকে ফেরালেন রেহান

অভিষেকে নিজের শেষ বলে উইকেট পেলেন রেহান আহমেদ। বলটা অবশ্য বেশ ‘বাজেই’ ছিল। প্রায় মাঝ পিচে পড়েছিল, পিছিয়ে গিয়ে অফে খেলতে গিয়ে সেটাই তার হাতে তুলে দিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ!

৬ বলে ১ চারে ৫ রান করেন তিনি।

৪৫ ওভারে বাংলাদেশের রান ৭ উইকেটে ২১৯। ক্রিজে সাকিব আল হাসানের সঙ্গী তাইজুল ইসলাম।

সাকিবের টানা দ্বিতীয়, আফিফের বিদায়

প্রয়োজনের সময় আবারও দাঁড়িয়ে গেছেন সাকিব আল হাসান। দায়িত্বশী ব্যাটিংয়ে করেছেন সিরিজে টানা দ্বিতীয় ফিফটি, ৫৫ বলে।

মিরপুরে হেরে যাওয়া দ্বিতীয় ওয়ানডেতে করেছিলেন ৫৮।

ক্রিস ওকসের বলে সিঙ্গেল নিয়ে পঞ্চাশ পৌঁছান সাকিব। সেই ওভারেই কাভারে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান আফিফ হোসেন। ভেঙেছে ৫৪ বল স্থায়ী ৪৯ রানের জুটি। এতে আফিফের অবদান দুই চারে ২৪ বলে ১৫।

৪৪ ওভারে বাংলাদেশের রান ৬ উইকেটে ২১২। ক্রিজে সাকিবের সঙ্গে মেহেদী হাসান মিরাজ।

ছক্কার পর অক্কা মাহমুদউল্লাহ

আদিল রশিদের লেগ স্পিন বেশ ভোগাচ্ছে বাংলাদেশ। মরিয়া হয়ে বেরিয়ে গিয়ে তাকে একটা ছক্কা মারলেন বটে মাহমুদউল্লাহ, তবে শেষ হাসি হাসলেন ইংলিশ বোলারই। চমৎকার এক ডেলিভারিতে দিলেন বোল্ড করে।

মাথার উপর দিয়ে ছক্কা হজমের পর অফ স্টাম্পের বাইরে লেগ স্পিন ডেলিভারি দেন রশিদ। সুইপ করার চেষ্টায় ব্যাটে খেলতে পারেননি মাহমুদউল্লাহ। পরের বলটি ছিল স্লাইডার, বুঝতে পারেননি ব্যাটসম্যান। ব্যাট-প্যাডের ফাঁক গলে আঘাত হানে স্টাম্পে।

৯ বলে এক ছক্কায় ৮ রান করেন মাহমুদউল্লাহ।

৩৫ ওভারে বাংলাদেশের রান ৫ উইকেটে ১৬৫। ক্রিজে সাকিব আল হাসানের সঙ্গী আফিফ হোসেন।

রশিদের গুগলিতে বোল্ড মুশফিক

সাকিব আল হাসানের সঙ্গে জমে গিয়েছিল জুটি। সাবলীলভাবে এগিয়ে যাচ্ছিলেন মুশফিকুর রহিম। চমৎকার এক গুগলিতে তাকে পরাস্ত করলেন আদিল রশিদ।

আগের বলটা ছিল মন্থর, অফ স্টাম্পের বাইরে লেগ স্পিন ডেলিভারি। পরেরটা স্টাম্পে এবং গুগলি, ফ্লাইট ছিল না মোটেও। সুইপ করতে গিয়ে বলের নাগাল পাননি মুশফিক। ব্যাটের কানা এড়িয়ে আঘাত হানে অফ-মিডল স্টাম্পে। ভাঙে ৪৯ বল স্থায়ী ৩৮ রানের জুটি।

৯৩ বলে ছয় চারে মুশফিক করেন ৭০ রান

৩৩ ওভারে বাংলাদেশের রান ৪ উইকেটে ১৫৩। ক্রিজে সাকিবের সঙ্গী মাহমুদউল্লাহ।

রান আউট শান্ত, মুশফিকের ফিফটি

দারুণ জমে গিয়েছিল জুটি, ছিল শতরানের পথে। নাজমুল হোসেন শান্তর পর ফিফটি দুয়ারে ছিলেন মুশফিকুর রহিম। ধীরে ধীরে বাড়ছিল রান রেট। হঠাৎ ছন্দ পতন, দুই ব্যাটসম্যানের ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউট হয়ে গেলেন শান্ত।

রেহান আহমেদের বলে সুইপ করে রানের জন্য ছুটেন মুশফিক। সে সময় সাড়া দেননি শান্ত। তিনি যখন দৌড় শুরু করেন, ততক্ষণে ফিরে যাচ্ছেলন মুশফিক। জস বাটলারের থ্রো পেয়ে রেহান বেলস ফেলে দেওয়ার সময় বেশ দূরে ছিলেন শান্ত। ভাঙে ১২৮ বল স্থায়ী ৯৮ রানের জুটি।

৭১ বলে পাঁচ চারে ৫৩ রান করেন শান্ত।

সেই ওভারেই সিঙ্গেল নিয়ে পঞ্চাশ স্পর্শ করেন মুশফিক, ৬৯ বলে। এই সময়ে তার ব্যাট থেকে আসে চারটি চার।

২৫ ওভারে বাংলাদেশের রান ৩ উইকেটে ১১৮। ক্রিজে মুশফিকের সঙ্গী সাকিব আল হাসান।

শান্তর চমৎকার ফিফটি

দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে সিরিজে ও ওয়ানডে ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় ফিফটির দেখা পেলেন নাজমুল হোসেন শান্ত, ৭০ বলে।

প্রথম ওভারেই ক্রিজে গিয়েছিলেন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান। গত ম্যাচে একই পরিস্থিতিতে নেমে পেয়েছিলেন গোল্ডেন ডাকের তেতো স্বাদ। এবার এর পুনরাবৃত্তি হতে দিলেন না। শুরু থেকে খেললেন আস্থার সঙ্গে।

এক-দুই নিয়ে সচল রাখলেন রানের চাকা। বাজে বলে মারলেন বাউন্ডারি। স্পিনাররা আক্রমণে আসার পর কিছুটা ঝুঁকি নিলেন, সেগুলো কাজেও লেগে গেল।

২৪ ওভারে বাংলাদেশের রান ২ উইকেটে ১১৪।

বাংলাদেশের একশ

দ্রুত দুই ওপেনারকে হারানো বাংলাদেশকে টানছেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। তাদের ব্যাটে ২২তম ওভারে একশ ছুঁয়েছে বাংলাদেশের রান।

২২ ওভারে স্বাগতিকদের সংগ্রহ ২ উইকেটে ১০১। স্পিনাররা আক্রমণে আসার পর সহজেই খেলছেন দুই ব্যাটসম্যান। তাতে বাড়ছে রানের গতি। প্রথম ১৫ ওভারে রান রেট ছিল চারের নিচে, সেটি এখন ছাড়িয়েছে সাড়ে চার।

মইন আলি ও রেহান আহমেদের বলে সুইপ-রিভার্স সুইপ করছেন দুই ব্যাটসম্যান। পায়ের ব্যবহারও চমৎকার। এগিয়ে এসে শট খেলছেন। চেপে বসতে দিচ্ছেন না ইংলিশ স্পিনারদের।

৬৫ বলে পাঁচটি চারে শান্তর রান ৪৬। ৫৮ বলে চারটি চারে মুশফিক খেলছেন ৪২ রানে।

ইংল্যান্ডের ব্যর্থ রিভিউ

রেহান আহমেদের গুগলিতে সুইপ করার চেষ্টায় ব্যর্থ হলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তার ব্যাট এড়িয়ে আঘাত হানল প্যাডে। জুটি ভাঙতে মরিয়া ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলার নিলেন এলবিডব্লিউর রিভিউ।

অফ-মিডল স্টাম্পে পড়ে স্পিন করা বল বেরিয়ে যেত অফ স্টাম্পের বাইরে দিয়ে। তাই একটি রিভিউ হারাল ইংল্যান্ড।

সে সময় ৩৮ রানে ছিলেন শান্ত।

২১ ওভারে বাংলাদেশের রান ২ উইকেটে ৯৩।

ষোড়শ ওভারে স্পিন, জুটির পঞ্চাশ

প্রথম ১৫ ওভারে কেবল ৩ পেসার স্যাম কারান, জফ্র আর্চার ও ক্রিস ওকসকে দিয়ে বোলিং করালেন জস বাটলার। ষোড়শ ওভারে প্রথমবারের মতো আক্রমণ আনলেন কোনো স্পিনারকে। হাত ঘুরানোর সুযোগ পেলেন অফ স্পিনিং অলরাউন্ডার মইন আলি।

১৬ ওভারে বাংলাদেশের রান ২ উইকেটে ৬৭। ৪৪ বলে ২৬ রানে খেলছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ৪৩ বলে মুশফিকুর রহিমের রান ২৮। দুইজনই মেরেছেন তিনটি করে বাউন্ডারি।

সাবধানী শুরুর পর ৭৮ বলে তাদের জুটির রান ছুঁয়েছে পঞ্চাশ। এক পর্যায়ে তাদের জুটির রান ছিল ৪২ বলে ১৭।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন