You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ক্রয়াদেশ আসার গতি বাড়ছে

২০২২ সালের দ্বিতীয়ার্ধের তুলনায় চলতি বছরের প্রথম দুই মাসে (জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি) রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানায় ক্রয়াদেশ আসার গতি বেড়েছে। পোশাকের এসব ক্রয়াদেশ মূলত আগামী শীত মৌসুমের। তারপরের মৌসুম, অর্থাৎ বসন্ত ও গ্রীষ্মে পোশাকের ক্রয়াদেশের অনুসন্ধান এরই মধ্যে করতে শুরু করেছে বিদেশি ক্রেতাপ্রতিষ্ঠানগুলো। তাতে চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও বৈশ্বিক মন্দার শঙ্কার মধ্যেও আগামী মার্চ থেকে ভালো ক্রয়াদেশ আসার সম্ভাবনা রয়েছে।

অবশ্য রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্পের কয়েকজন উদ্যোক্তা বললেন, বড়দিনের পর ক্রয়াদেশ আসার গতি কিছুটা বেড়েছে। তারপরও আগামী শীতের পোশাকের ক্রয়াদেশ গত বছরের একই মৌসুমের তুলনায় ১৫-২০ শতাংশ কম। কারখানাভেদে এই চিত্র অবশ্য ভিন্ন। অনেক বড় কারখানার তুলনায় ছোট-মাঝারি কারখানায় ভরপুর ক্রয়াদেশ রয়েছে। বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে সার্বিকভাবে পোশাকের ক্রয়াদেশের এই গতিকে ‘মন্দের ভালো’ বলছেন রপ্তানিকারকেরা।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে গত বছরের দ্বিতীয়ার্ধে বসন্ত ও গ্রীষ্মের ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কম ক্রয়াদেশ আসার দাবি করেছিলেন পোশাকশিল্পের মালিকেরা। যদিও ক্রয়াদেশ কম আসার কোনো নেতিবাচক প্রভাব রপ্তানিতে দেখা যায়নি। চলতি ২০২২–২৩ অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি ১৪ দশমিক ৩১ শতাংশ। গত ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪ হাজার ২৬১ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছিল। ওই অর্থবছর প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ।

নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম প্রথম আলোকে বলেন, আগামী শীতের ক্রয়াদেশ যে খুব ভালো আসছে, তা বলা যাবে না। গত মৌসুমের চেয়ে ২০ শতাংশ পর্যন্ত ক্রয়াদেশ কম। অনেক কারখানায় বেশ কিছু লাইন বন্ধ। কেউ শ্রমিক ছাঁটাই করেছে। কোনো কারখানায় ২ ঘণ্টাও ওভারটাইম হয় না বললেই চলে। তিনি আরও বলেন, ‘২০২৪ সালের জানুয়ারির পর ব্যবসা ঘুরে দাঁড়াবে বলে আমাদের প্রত্যাশা। ক্রেতাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরাও বলছেন তাঁরা চীন, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া থেকে পোশাক উৎপাদন কমাবে। বাংলাদেশ থেকে পোশাক কেনা বাড়াবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে এমন বার্তা আমাদের আশাবাদী করছে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন