You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ফেসবুক তৈরির মূল ধারণা কি মার্ক জাকারবার্গের

আমরা যা ভেবে থাকি বা ধারণা করি, তা অনেক সময়ই ঠিক নয়। ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ অন্য অনেক ক্ষেত্রে দক্ষ হলেও তিনি কিন্তু খুব ভালো প্রোগ্রামার বা কোডার নন। প্রতিষ্ঠানটির সাবেক প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা (সিটিও) অ্যাডাম ডি’অ্যাঞ্জেলো ফেসবুক তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। শুধু তা–ই নয়, যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থী ক্যামেরন, টাইলর উইঙ্কভাস ও দিব্য নরেন্দ্রের কাছ থেকে ফেসবুক তৈরির ধারণা চুরি করেছিলেন জাকারবার্গ। এই তিনজন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘হার্ভার্ড কানেকশন’ নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম তৈরির চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু তাঁদের প্রোগ্রামার উচ্চ বেতনে অন্য প্রতিষ্ঠানে চাকরি নেওয়ায় তাঁরা জাকারবার্গের সহায়তা চান। এরপরই হার্ভার্ড কানেকশন তৈরির সঙ্গে যুক্ত হন জাকারবার্গ। তবে তিনি কাজটি শেষ করেননি। এর বদলে জাকারবার্গ হার্ভার্ড কানেকশনের কোডের ওপর ভিত্তি করে ‘দ্য ফেসবুক’ নামের আরেকটি প্রকল্প তৈরি করেন। এ নিয়ে জাকারবার্গের বিরুদ্ধে ক্যামেরন, টাইলর উইঙ্কভাস ও দিব্যা নরেন্দ্র একটি মামলাও  করেছিলেন। তাঁদের অভিযোগ যে অমূলক ছিল না, তা প্রমাণ হয় ২০০৮ সালে। কারণ, তিনজনের প্রত্যেককেই ফেসবুকের ১২ লাখ ডলার করে শেয়ার দিয়ে মামলার নিষ্পত্তি করেছিলেন জাকারবার্গ।

ফেসবুক চালুর পরপরই  হার্ভার্ড শিক্ষার্থীদের কাছে তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। এরপর স্ট্যানফোর্ড, ইয়েল, কলাম্বিয়াসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকের জনপ্রিয়তা। এরপর ধীরে ধীরে বিশ্বজুড়েই জনপ্রিয়তা পায় ফেসবুক।

শুরুতে ফেসবুক তৈরি হয়েছিল লিনাক্স, অ্যাপাচি, মাইএসকিউএল এবং পিএইচপি প্রোগ্রাম দিয়ে। প্রতিটির আদ্যক্ষর দিয়ে এদের সংক্ষেপে এলএএমপি বা ল্যাম্প বলা হয়। এদের মধ্যে লিন্যাক্স হলো অপারেটিং সিস্টেম, অ্যাপাচি হলো সার্ভার, মাইএসকিউএল হলো তথ্যভান্ডার এবং পিএইচপি হলো সার্ভার-সাইড স্ক্রিপ্টিং ভাষা। কিন্তু ফেসবুকের জনপ্রিয়তা ও কাজের পরিধি বাড়ার পর ফেসবুক হিপহপ কম্পাইলার (এইচএইচভিম) ব্যবহার করে, যা পিএইচপিকে সি প্লাসপ্লাসে রূপান্তর করে। চ্যাট–সেবার জন্য ফেসবুক প্রাথমিকভাবে ইয়ারলং প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন