ষষ্ঠ-সপ্তমের পাঠ্যবইয়ে কী সংশোধন আসছে

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৬:৩৮

পাঠ্যপুস্তকের ভুল-ভ্রান্তি নিয়ে আলোচনার মধ্যে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির দুটি বই প্রত্যাহার ছাড়াও আরও তিনটি বইয়ের কিছু অধ্যায় সংশোধনের কথা জানিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড-এনসিটিবি।


বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে বইগুলো সংশোধন করে দেখবে প্রতিষ্ঠানটি; এক্ষেত্রে সংশোধনী বেশি হলে গোটা বই পাল্টে দেওয়ার কথা বলছেন সংস্থার চেয়ারম্যান মো. ফরহাদুল ইসলাম।


তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা সিদ্ধান্তটি গতকালই আমাদের সব উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছি। তারা নতুন এই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ওয়াকিবহাল আছেন।


“দুটি বই তো প্রত্যাহার হচ্ছে। আর যেসব বই সংশোধন হবে, সেগুলোর ব্যাপারে আমরা বিশেষজ্ঞদের মতামত নিচ্ছি।”


পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে এনসিটিবির চেয়ারম্যান বলেন, “তাদের (বিশেষজ্ঞ) মতামত অনুযায়ী বইগুলো সংশোধন হলে আমরা দেখবে এর আকার কেমন হচ্ছে। সংশোধনী খুব ছোট হলে আমরা তা স্কুলে স্কুলে পাঠিয়ে দেব। আর বেশি সংশোধনী আসলে আমরা পুরো বই পাল্টে দেব।”


এই সংশোধন প্রক্রিয়ায় কত সময় লাগতে পারে- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, “লেটস সি। বিশেষজ্ঞরা দেখবেন। আশা করছি দ্রুতই হবে।”


অনুসন্ধানী পাঠ পড়ানোই হবে না


শুক্রবার এনসিটিবির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির জন্য প্রণীত ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের ‘অনুসন্ধানী পাঠ’ পাঠ্যপুস্তক দুটি পাঠদান হতে প্রত্যাহারের কথা জানানো হয়।

এই প্রত্যাহার আর সংশোধন কেন এবং কোন অধ্যায়গুলোতে সংশোধন আসতে পারে, তা জানতে চাওয়া হয়েছিল এনসিটিবি সদস্য (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামানের কাছে।


তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “নতুন কারিকুলামে সিক্সে এবং সেভেনে ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের দুটি অংশ; একটি অনুশীলন পাঠ, আরেকটি অনুসন্ধানী পাঠ। আমরা দুই শ্রেণির অনুসন্ধানী পাঠ অংশটি প্রত্যাহারের কথা বলেছি।”


আগে এই বিষয়ের একটি বই থাকলেও এখন দুটি বই। অধ্যাপক মশিউজ্জামানের মতে, অনসন্ধানী পাঠ বাদ দিলেও শিক্ষার্থীদের পড়ায় ব্যাঘাত ঘটবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us