রোজার দেড় মাস আগেই আমদানি পণ্যের মূল্য ৫৯ শতাংশ বেশি

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৩:৫৫

ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে এবার রোজায় আমদানি করা পণ্যের দাম প্রায় ৩০ শতাংশ বেশি থাকবে বলে জানিয়েছে সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। তবে সরকারের আরেকটি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) বলছে, রোজার এক মাস ১৭ দিন আগেই গত বছরের তুলনায় আমদানি করা পণ্যের দাম গড়ে ৫৯ শতাংশ বেশি। তবে আদা সর্বোচ্চ ১১১ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানিতে এলসি জটিলতা দূর করা না গেলে রমজানে পণ্যের দাম আরও বাড়বে। 



এদিকে এমন পরিস্থিতিতে ক্রেতার কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়তে শুরু করেছে। তারা বলছে, রোজা এলেই সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ে। এবারও সেটাই করা হচ্ছে। তবে গত বছরের তুলনায় এবার সব ধরনের পণ্যের দাম দ্বিগুণ থেকে তিনগুণ বেড়েছে। কিন্তু আয় বাড়েনি। 


সম্প্রতি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ ও মূল্য স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। সভায় আমদানি পণ্যের দাম বাড়ার বিষয়ে ট্যারিফ কমিশনের উপ-পরিচালক মো. মাহমুদুল হাসান জানান, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে এবার রোজায় আমদানি করা পণ্যের দাম প্রায় ৩০ শতাংশ বেশি থাকবে। আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম না বাড়লেও দেশে এমন পরিস্থিতি বিরাজ করবে। এর বেশি বাড়বে না। 


কিন্তু টিসিবির বৃহস্পতিবারের মূল্য তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, বছরের ব্যবধানে আমদানি করা প্রতি কেজি রসুন ৬৩.৬৪ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি আমদানি করা শুকনা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬৩.৯৩ শতাংশ বেশি দরে। পাশাপাশি প্রতি কেজি আমদানি করা আদা সর্বোচ্চ ১১১.১১ শতাংশ, জিরা ৯৪.৪৪ শতাংশ, লবঙ্গ ৩৯.৫৩ শতাংশ, গুঁড়া দুধ ৪০ শতাংশ, চিনি ৫০.৩৩ শতাংশ, অ্যাঙ্কর ডাল ৪৭.৯৬ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর ছোলা প্রতি কেজি ১৬.৬৭ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। গড়ে ৫৯ শতাংশ বেশি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us