You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রোহিঙ্গা ক্যাম্পকে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য হতে দেওয়া যাবে না

নতুন বছরের শুরু থেকেই রাখাইনে আপাতত শান্তি বিরাজ করছিল। এর আগের কয়েক মাস রাখাইন ও চীন রাজ্যের সীমান্তবর্তী এলাকায় প্রচণ্ড সংঘর্ষ চলায় সেখানে মানবিক বিপর্যয় দেখা দেয়। নিপ্পন ফাউন্ডেশনের মধ্যস্থতায় আরাকান আর্মির ও মিয়ানমার সেনাবাহিনীর মধ্যে অনানুষ্ঠানিক যুদ্ধবিরতির ফলে পরিস্থিতি শান্ত ছিল। কিছুদিন পর রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শনে আসছে মিয়ানমারের প্রতিনিধিরা।

ঠিক এ সময়ে গত ১৯ জানুয়ারি বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে শূন্যরেখার ওপারে রোহিঙ্গা শিবিরে দুটি সন্ত্রাসীগোষ্ঠী আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা স্যালভেশন অর্গানাইজেশনের (আরএসও) মধ্যে সংঘর্ষের পর শূন্যরেখার ওপারে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা শিবির জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। বর্তমানে এলাকাটা আরএসওর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। রাখাইনের পরিস্থিতি একটু শান্ত হলে এবং প্রত্যাবাসন উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি হলেই সাধারণত মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তে ও ক্যাম্পগুলোতে এ ধরনের উত্তেজনা তৈরি হয়। বর্তমানে রোহিঙ্গাদের একটি অংশ সন্ত্রাসবাদ, মানব পাচার, মাদক চোরাচালানের মতো অপরাধমূলক কাজে জড়িয়ে পড়ছে এবং নিরাপত্তার প্রতি হুমকি সৃষ্টি করছে। রোহিঙ্গা শিবিরগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে এবং তাদের ভূমিকা ও আত্মত্যাগকে অবমূল্যায়ন করে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এপিবিএনের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা শিবিরে নির্যাতন, হয়রানিসহ নানা অপরাধের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ তুলেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন