বাংলা একাডেমির স্বাধীনতা ও দায়বদ্ধতা

সমকাল সৈয়দ আনোয়ার হোসেন প্রকাশিত: ৩১ জানুয়ারি ২০২৩, ০১:৩৪

অমর একুশে গ্রন্থমেলার সময় বাংলা একাডেমি নানা কারণেই আলোচনায় উঠে আসে; প্রায় প্রতি বছরই দেখে থাকি। এবারও আলোচনায় এসেছে, তবে ভিন্নধর্মী একটি কারণে। এর নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে একাডেমির সম্পর্ক বিষয়ে। বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানামুখী আলোচনা শুনছি।


বাংলা একাডেমি এবং সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্পর্ক নিয়ে সাম্প্রতিক আলোচনার সূত্রপাত ঘটে মন্ত্রণালয়ের একজন কর্তাব্যক্তির কথিত অবস্থান বা নির্দেশনা নিয়ে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে- বাংলা একাডেমি সরকার বা মন্ত্রণালয়ের আর দশটা বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের মতো কিনা। নাকি জাতির মনন ও মেধার প্রতীক বাংলা একাডেমি আর দশটা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মতোই চলবে?


একটি পক্ষ বলছে- ২০১৩ সালে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে পাসকৃত বাংলা একাডেমি আইনের ৩-এর ২ ধারা মোতাবেক বাংলা একাডেমি একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করবে কার্যনির্বাহী পরিষদ। এই পরিষদে সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের একজন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন সদস্য থাকবেন। এ ছাড়া থাকবেন একাডেমির মহাপরিচালকসহ শিক্ষা-শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি জগতের অন্য সদস্যরা। কোনো সিদ্ধান্ত নিতে হলে তাঁরাই নেবেন। প্রশ্ন উঠেছে, এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের মতামত বা অভিপ্রায় কতটা প্রতিফলিত হতে হবে?


মনে রাখা জরুরি, আমাদের দেশের স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা কীভাবে বজায় থাকবে এবং প্রতিষ্ঠানগুলো কীভাবে পরিচালিত হবে, এটা নিয়ে সরকারের সংশ্নিষ্ট বিভাগের সঙ্গে সংঘাত বেশ পুরোনো। নানা প্রসঙ্গ ও পর্বে সংঘাতের বিষয়টি নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে বা আলোচনায় চলে আসে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us