মাথার খুলির ত্বকে একধরনের ফাঙ্গাস বা ইস্ট জীবাণুর সংক্রমণ হয়। এ সংক্রমণ বেশি হয়ে তেলগ্রন্থি (সেবাসিয়াস গ্রন্থি) থেকে ত্বকের তৈলাক্ত উপাদান বেশি পরিমাণে নিঃসৃত হলে খুশকি হয়।
অনেকে জেনেটিক সূত্রে খুশকির ঝুঁকিতে থাকেন। খুশকির কারণে মাথায় চুলকানি ছাড়াও চুল নিয়মিত পড়তে পারে। এখনকার সময়ে চুল পরিষ্কার রাখতে এবং চুলের সৌন্দর্য বাড়াতে সবার মাঝে শ্যাম্পু ব্যবহারে বেশ সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে। তবে মনে রাখতে হবে খুশকি একটি রোগ, যা নির্দিষ্ট কিছু কারণে হয়ে থাকে। তাই রোগের চিকিৎসা করতে যেমন ওষুধের প্রয়োজন হয়, তেমনি খুশকি দূর করতেও যথাযথ ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে। এটাও মনে রাখা দরকার, যদি খুশকির যথাযথ চিকিৎসা করানো না হয়, তবে ভবিষ্যতে জটিলতা সৃষ্টি হবে এবং এ জটিলতারও আবার অন্য ধরনের ওষুধের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে। লবণ দিয়ে খুশকির চিকিৎসা লবণ খুশকির চিকিৎসায় সাহায্য করে এবং এর প্রভাব কমায়।