অপেক্ষা শুধু টার্মিনাল নির্মাণের

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৪ জানুয়ারি ২০২৩, ১০:২২

লবণের মাঠ খনন করে বানানো হয়েছে সাগর থেকে পণ্যবাহী জাহাজ চলাচলের পথ। এটিই হবে মূল টার্মিনালে জাহাজ আসা–যাওয়ার মূল নৌপথ। কৃত্রিম এই চ্যানেল বা নৌপথে যাতে ঢেউ না আসে, সে জন্য তীর থেকে সাগরের দুই কিলোমিটার পর্যন্ত বাঁধও নির্মাণ করা হয়ে গেছে।


এর ফলে জাহাজ জেটিতে থাকলে দুলবে না। পণ্য খালাস করা যাবে সহজে। এখন জেটিতে পণ্য খালাসের যন্ত্রপাতি বসানো হচ্ছে। নৌপথটি তীরে মেশার একটু আগে ডান দিকে গড়ে উঠবে দেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দরের টার্মিনাল। এটি নির্মাণের জন্য ভারী সব যন্ত্রপাতিও তৈরি। এখন শুধু যন্ত্রগুলোর আওয়াজ শোনার অপেক্ষা।


নৌপথ আরও প্রশস্ত করার কাজ এখন শেষ পর্যায়ে রয়েছে। বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম খননযন্ত্র ‘ক্যাসিওপিয়া–ফাইভ’ দিয়ে সেখানে বালু–মাটি খোঁড়া হচ্ছে। সরেজমিনে গত রোববার চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সাগরপথে ৭০ কিলোমিটার দূরে কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দরের টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্প এলাকায় গিয়ে এমন চিত্রই দেখা গেছে।


মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর উন্নয়ন প্রকল্পের কর্মকর্তারা জানান, গেল নভেম্বরে টার্মিনাল নির্মাণের দরপত্র খোলা হয়েছে। এখন তার মূল্যায়ন চলছে। ঠিকাদার নিয়োগের পরই নির্মাণকাজ শুরু হবে। দুই টার্মিনালে মোট ৭৬০ মিটার লম্বা জেটি নির্মাণ হবে। সেখানে ৪৬০ মিটার দীর্ঘ জেটিতে ভিড়বে ৩৫০ মিটার লম্বা কনটেইনার জাহাজ। আর ৩০০ মিটার লম্বা জেটিতে ভিড়বে ২০০ মিটার লম্বা সাধারণ জাহাজ। নৌপথে এখন পানির গভীরতা ১৬ মিটার। এই গভীরতা ব্যবহার করে ১৪ থেকে সাড়ে ১৪ মিটার গভীরতার জাহাজ ভেড়ানো সম্ভব হবে। ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে চালু হবে জাহাজ থেকে কনটেইনার ও পণ্য ওঠানো–নামানোর এই টার্মিনাল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us