শৌচাগারে থাকে না সাবান-টিস্যু, ঠিকমতো লাগে না দরজা

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ২৪ জানুয়ারি ২০২৩, ১০:০০

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে কোনও গণশৌচাগার নেই। ফলে ঘুরতে আসা দর্শনার্থী ও দাফতরিক কাজে আসা ব্যক্তিদের বাধ্য হয়ে ব্যবহার করতে হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদ, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র, অ্যাকাডেমিক ভবনসহ আবাসিক হলের শৌচাগারগুলো। সেগুলোর অবস্থাও নাজুক। নেই স্যানিটাইজেশনের যথাযথ ব্যবস্থা। হল প্রশাসন বলছে, অর্থসংকট ও প্রয়োজনীয় জনবলের কারণে স্যানিটাইজেশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না।


বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ভবন ও হলের শৌচাগারগুলো সরেজমিনে দেখা যায়, অধিকাংশ শৌচাগারেই সাবান ও টিস্যুর ব্যবস্থা নেই। এমনকি টিস্যু ফেলার পর্যাপ্ত ঝুড়িও রাখা হয়নি।


আবাসিক হলগুলো ঘুরে দেখা যায়, ছেলেদের এগারোটি হলের মধ্যে ৫টি হলের শৌচাগার করোনা পরবর্তী সময়ে সংস্কার করা হয়েছে। সংস্কারের অংশ হিসেবে শৌচাগারগুলোতে টাইলস, সাবান রাখার পাত্র, নতুন ট্যাপ লাগানো হয়েছে। অধিকাংশ হলে ছুটির দিন ব্যতীত প্রতিদিন সকালে শৌচাগারগুলো পরিষ্কার করা হয়। তবে হলগুলোর শৌচাগারে সাবান অথবা লিকুইড হ্যান্ডওয়াশ ও টিস্যুর ব্যবস্থা নেই। আবার কয়েকটি হলে নিয়মিত শৌচাগার পরিষ্কার করা হয় না।


অধিকাংশ শৌচাগারে ব্যবহৃত টিস্যু ফেলার জন্য পর্যাপ্ত ঝুড়িও রাখা হয়নি। ফলে শৌচাগারগুলোতে যত্রতত্র পড়ে আছে ব্যবহৃত টিস্যু। এছাড়া ফেলে রাখা টিস্যু থেকে ব্লকেজ তৈরি হয়েছে অনেকগুলো প্রস্রাবখানায়। এতে দুর্গন্ধ ছড়ায় এবং সেগুলো দিনের বেশিরভাগ সময় ব্যবহারের অযোগ্য থাকে।


শের-ই বাংলা এ কে ফজলুল হক হলের শিক্ষার্থী রাজু আহমেদ বলেন, ‘ছুটির দিন ব্যতীত শৌচাগারগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করা হতো। তবে ইদানীং নিয়মিত পরিষ্কার করা হয় না। এছাড়া সব শৌচাগারে টিস্যুর ব্যবস্থা নেই। নেই সাবান কিংবা হ্যান্ড ওয়াশের ব্যবস্থা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us