You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিজয় কি-বোর্ডের বাধ্যতামূলক ব্যবহার ও ‘মনোপলি গেম’

নব্বইয়ের দশকের শেষভাগে যখন অস্ট্রেলিয়ায় থাকতাম, তখন সিডনি মর্নিং হেরাল্ড পত্রিকার সুবাদে একটি সরকারি সংস্থার কাজকর্মের সঙ্গে পরিচিত হয়েছিলাম। তার নাম এসিসি বা ‘অ্যান্টিকম্পিটিশন কমিশন’, যার কাজ ছিল মুক্তবাজার দর্শনে উদ্বুদ্ধ হয়ে প্রতিযোগিতানাশক যেকোনো সংস্থার অপকর্ম চিহ্নিত করা ও ওই সংস্থার টুঁটি চেপে ধরা।

বাংলাদেশে এ ধরনের একটা কমিশনের প্রয়োজন অনুভব করবেন সুস্থ ও উন্নতিকামী সবাই। কারণ, নব্বইয়ের দশকের শুরু থেকে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতার এক নতুন বাজার অর্থনীতিতে প্রবেশ করেছে এবং তখন থেকেই এর প্রবৃদ্ধি এক নবগতির মাত্রা পেয়েছে। এ বিষয়ে যেকোনো একটা কাগজে প্রবৃদ্ধিরেখা আঁকলে শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই তা ধরতে পারবেন।

নীরব মতৈক্য

রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের একটা বিষয়ে একধরনের নীরব মতৈক্য রয়েছে—তার নাম বাজার অর্থনীতির বিকাশ। শুধু এক মোবাইল ফোন শিল্পের দিকে তাকালেই এর প্রমাণ পাওয়া যায়। কীভাবে এই শিল্প আমাদের বিনিয়োগ ও লাখ লাখ কর্মসংস্থান বাড়িয়েছে, তা এক বিস্ময়কর উন্নতির নিদর্শন। পাল্টে দিয়েছে জীবনধারা। এর অর্ধেক অবদান রাখতে সরকারি নিয়ন্ত্রণে লালিত–পালিত টিঅ্যান্ডটি বোর্ডকে (বর্তমানে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড) হাজার দুয়েক বছর ব্যয় করতে হতো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন