গ্যাসের রেকর্ড মূল্যবৃদ্ধি এবং সমগ্র অর্থনীতি

জাগো নিউজ ২৪ সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা প্রকাশিত: ২১ জানুয়ারি ২০২৩, ১০:০১

একটি অর্থনীতিকে তখনই ঠিক পথের পথিক বলা যায় যখন সেখানে কর্মসংস্থান বাড়ে আর বেকারত্বের হার কমে। একটি অর্থনীতিকে তখনই স্বাস্থ্যবান বলা যায় যখন মানুষের মাঝে আর্থিক বৈষম্য কমে আসে।


এই দুই প্রশ্নেই বাংলাদেশ বহুবছর যাবৎ হোঁচট খাচ্ছে। টানা অনেক বছর ধরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও মাথাপিছু আয়ের উচ্চহার বেকার সমস্যার সুরাহা করতে পারেনি, পারেনি মানুষে মানুষে অসাম্য দূর করতে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার হিসেবে ২০২৩ সালে বাংলাদেশের ৩.৫ মিলিয়ন বেকার হবে।


করোনার দুই বছরের মধ্যে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রচেষ্টা একটা জায়গায় না আসতেই শুরু হয়েছে ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ। ফলে সরবরাহ ব্যবস্থায় ব্যাঘাত ঘটায় ২০২২ সালের প্রায় পুরোটাই বাংলাদেশের অর্থনীতির গতি ঠিক ছিল না।


একদিকে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে অত্যধিক, মূল্যস্ফীতির কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে, অন্যদিকে চরম ডলার সংকটে আমদানি এবং ব্যাংকিং খাতেও ছিল সংকট। তবে যুদ্ধ শুরুর আগেও যে অর্থনীতি খুব ভালো অবস্থায় ছিল সেটা দাবি করা হয়তো ঠিক হবে না। দুর্বলতাগুলো ত্বরিৎ আকারে প্রকাশিত হয়েছে, এই যা।


এই লেখার আগের দিনই সরকার গ্যাসের রেকর্ড দাম বাড়িয়েছে। সাত মাস পর এবার গ্যাসের দাম বাড়ল ৮২ শতাংশ। শিল্প, বিদ্যুৎ ও বাণিজ্যিক খাতের গ্রাহকেরা দেবেন বাড়তি এ দাম। নতুন দাম ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। আর্থিক চাপ সামলাতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে একের পর এক দাম বাড়াচ্ছে সরকার।


মাত্র কিছুদিন আগে বিদ্যুতের দাম ৫ শতাংশ বাড়িয়েছে সরকার। এর আগে গত আগস্টে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে রেকর্ড পরিমাণে। নতুন করে শিল্পখাতে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি উৎপাদন খরচ বাড়াবে যা মুল্যস্ফীতিকে আরেক দফা উসকে দিবে।


এমনিতেই চরম গ্যাস সংকটে আছে সব শিল্প, এখন এই অস্বাভাবিক বাড়তি দাম কার্যকর হলে অনেক শিল্পকারখানাই লোকসানে চলে যাবে। অনেকেই হয়তো, বিশেষ করে ছোট-মাঝারি শিল্প মালিকরা, কারখানা বন্ধ করে দিতেই বাধ্য হবে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us