নতুন কারিকুলামে বিজ্ঞান শিক্ষা

দেশ রূপান্তর মাছুম বিল্লাহ প্রকাশিত: ২১ জানুয়ারি ২০২৩, ০৯:৪৬

আমরা জানি ২০২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম চালু হয়েছে। এই কারিকুলামের নতুন বই ৬২টি বিদ্যালয়ে পাইলটিং করা হয়েছিল। আশা ছিল আমরা এই পাইলটিংয়ের ফল জানতে পারব, ফিডব্যাক দিতে পারব; কিন্তু সেসব কিছুই হয়নি। সব বিদ্যালয়ে এখনো বই পৌঁছায়নি। ইতিমধ্যে পাঠ্যবইয়ে একের পর এক ভুল বের হতে শুরু করেছে, কিছু কিছু ভুল মারাত্মক এবং কিছু কাজ রীতিমতো অপরাধের পর্যায়ে পড়ার মতো। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, পুস্তক প্রণয়নে অযত্ন ছিল। বই লেখা ও সম্পাদনায় অসতর্ক ছিলেন লেখক-সম্পাদকরা। আর জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের তদারকির অভাব ছিল। ফলে বইয়ের লেখক, সম্পাদক ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এগুলোর দায় এড়াতে পারেন না।


নতুন শিক্ষাক্রমে প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত বেশিরভাগ মূল্যায়ন হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে। অর্থাৎ বিষয় শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের সারা বছর ধরে অ্যাসাইনমেন্টভিত্তিক কাজ, প্রকল্পভিত্তিক শিখনচর্চা, খেলাধুলা, গ্রুপ ওয়ার্ক, কুইজ, পোস্টার প্রদর্শনীসহ বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করাবেন এবং তাদের কাজের মূল্যায়ন করবেন। মূল্যায়ন মানে প্রচলিত পরীক্ষা নয়, নম্বর নয়, গ্রেডিং নয়। নতুন পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী কতটুকু যোগ্যতা অর্জন করতে পেরেছে সে সম্পর্কে শিক্ষক মন্তব্য করবেন। মন্তব্যগুলো হবে খুব ভালো, ভালো, সন্তোষজনক এবং আরও শেখা প্রয়োজনএ ধরনের। ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের শ্রেণিতে প্রথম বা দ্বিতীয় হওয়া বা নম্বর ও গ্রেডিংয়ের পেছনে ছোটার যে অসুস্থ প্রতিযোগিতা সেটি থাকবে না। এখানে শিক্ষকের ভূমিকাই হবে মুখ্য। তাদের বহুমাত্রিক সৃজনশীল, দক্ষ, যোগ্য, অভিজ্ঞ ও মানবিক গুণসম্পন্ন আদর্শ শিক্ষক হতে হবে। এ কথাগুলো খুবই চমৎকার, কিন্তু বাস্তব কী বলে?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us