এক রাজার এক ‘অতিরিক্ত’ সন্তান

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০২৩, ০৯:৪৬

নিজের জীবন নিয়ে সম্প্রতি একটি বই লিখেছেন চার্লস ও ডায়ানার ছোট ছেলে প্রিন্স হ্যারি। নাম স্পেয়ার। জীবনের তিক্ত অভিজ্ঞতা দ্বিধাহীনভাবে বইটিতে তুলে ধরেছেন হ্যারি। স্পেয়ার নিয়ে লিখেছেন তৃষা বড়ুয়া


আত্মজীবনী


প্রিন্স হ্যারির আত্মজীবনী স্পেয়ার ১০ জানুয়ারি প্রকাশিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পাঁচ দিন আগে ৫ জানুয়ারি এটির স্প্যানিশ সংস্করণের কয়েক কপি স্পেনে বিক্রি হয়ে যায়। এর পরপরই শুরু হয় ব্রিটিশ রাজপরিবারের এই সদস্যের জীবনীতে উল্লিখিত বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা। স্পেয়ারে হ্যারিকে রাখঢাক করতে দেখা যায়নি, বিনয়েরও আশ্রয় নেননি তিনি। দ্বিধাহীনভাবে তিনি তার জীবনের নানা বাঁকের গল্প পাঠকদের সামনে তুলে ধরেন। হ্যারি তার আত্মজীবনীতে ব্রিটিশ রাজপরিবার সম্পর্কে এমন কিছু কথা বলেন, যা এর আগে বাইরের কেউ জানতেন না। রাজপরিবারের নিয়মনীতির কারণে হ্যারিকে যে ভুগতে হয়েছে, সেসব তিক্ত অভিজ্ঞতা বইটিতে লিপিবদ্ধ করেন তিনি। ব্রিটিশ রাজপরিবারের অপ্রিয় সত্য এভাবে সবার সামনে নিয়ে আসায় তার বড় ভাই উইলিয়াম স্বাভাবিকভাবেই চটেছেন। দুই ভাইয়ের একান্ত ব্যক্তিগত বিষয় প্রকাশ্যে আনায় হ্যারিকে কখনো ক্ষমা করবেন না বলে জানিয়েছেন তিনি। হ্যারির আত্মজীবনী পড়ে শুধু উইলিয়াম প্রতিক্রিয়া জানান, তা নয়। অন্য দেশের রাজনীতিবিদদেরও এ নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানাতে দেখা যায়। ছোটবেলায় মা ডায়ানার মৃত্যু, বড় ভাই উইলিয়ামের সঙ্গে সম্পর্ক তিক্ত থেকে তিক্ততর হওয়া, স্ত্রী মেগানের সঙ্গে রাজপরিবারের বিমাতাসুলভ আচরণএসব নিয়ে লেখায় অনেকে মনে করছেন, জীবনের ঘটনাগুলো বলতে গিয়ে অনেক বেশি কল্পনার দ্বারস্থ হয়েছেন প্রিন্স হ্যারি। মূলত মনোযোগ আকর্ষণের জন্যই তিনি এমন করেছেন। অবশ্য ভিন্ন কথাও অনেকে বলছেন। তাদের মতে, আত্মজীবনীতে হ্যারি ব্রিটিশ রাজপ্রাসাদের বাহ্যিক চাকচিক্যের অন্তরালে ভেতরের রাজনীতি ও দুরবস্থা তুলে এনেছেন। এতে অতিরঞ্জিত করে কিছু বলা হয়নি, সত্যের সঙ্গে আপসও করা হয়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us