সাধারণত প্রাকৃতিকভাবেই আমরা প্রতিদিন কিছু চুল হারাই। এ হার যদি বেশি হয় এবং দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকে, তা হলে আমাদের বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হবে, যাতে চুল পড়ার এ অস্বাভাবিক ব্যাপারটা আমাদের হাতের নাগালের বাইরে চলে না যায়।
চুল পড়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ অটো ইমিউন ডিজিজ। অ্যান্টিজেন অ্যান্টিবডির রিঅ্যাকশনে চুল পড়ে যায়। মেয়েদের জরায়ুতে টিউমার বা সিস্ট হলেও চুল পড়ে। মাথার ত্বকে ফাংগাস ইনফেকশন থেকেও চুল পড়ে। খুশকির জন্য অ্যান্ট্রি ড্রেনড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করা যায়। শীতে তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা কমে যাওয়ার জন্য এবং আবহাওয়া শুষ্ক থাকার জন্য চুল রুক্ষ হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে সপ্তাহে দুই-তিনবার শ্যাম্পু করা যায়।