স্মার্ট অর্থনীতিতে সমৃদ্ধ বাংলাদেশের পথরেখা

সমকাল অজিত কুমার সরকার প্রকাশিত: ১৩ জানুয়ারি ২০২৩, ০১:৩৪

স্বাধীনতার পর প্রায় ২৯ বছর দেশ শাসিত হয়েছে প্রতিক্রিয়াশীল ও উন্নয়নবিমুখ প্রগতিবিরোধী ধারায়। তবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রাষ্ট্র পরিচালনার মাত্র সাড়ে তিন বছরে দেশে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তির সম্প্রসারণ করে আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর বাংলাদেশের যে ভিত রচনা করেন; তার ওপর দাঁড়িয়ে ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আধুনিক ও প্রেরণাদায়ী 'রূপকল্প ২০২১' ঘোষণা করেন, যার মূল ভিত্তি ডিজিটাল বাংলাদেশ। দেশের মানুষ উন্নত জীবনের প্রত্যাশায় ডিজিটাল বাংলাদেশের মতো আধুনিক কর্মসূচির প্রতিও আস্থা রাখে। গত ১৩ বছরে এ কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের পর ২০২২ সালের ১২ ডিসেম্বর ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবসে আরেকটি আধুনিক কর্মসূচি 'স্মার্ট বাংলাদেশ'-এর ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্মার্ট বাংলাদেশ ধারণার চারটি ভিত্তি- স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট গভর্নমেন্ট, স্মার্ট অর্থনীতি এবং স্মার্ট সোসাইটি। বলা বাহুল্য, স্মার্ট বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তিটি হচ্ছে স্মার্ট অর্থনীতি।


স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট গভর্নমেন্ট এবং স্মার্ট সোসাইটি- এসবই স্মার্ট অর্থনীতির লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক। এ নিবন্ধের আলোচনা মূলত স্মার্ট অর্থনীতি নিয়েই সীমিত থাকবে। স্মার্ট অর্থনীতি- দুটি শব্দ থেকে সহজেই বোঝা যায় অর্থনীতির ক্ষেত্রে সনাতনী ব্যবস্থার আধুনিকায়ন বা রূপান্তরের মাধ্যমে অর্থনীতি গতিশীল করা। এর ফলে শুধু শিল্প উৎপাদনই বৃদ্ধি পাবে না; আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার সক্ষমতা অর্জন করবে দেশ। এই আধুনিকায়ন করা হবে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রযুক্তি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবটিক্স, ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি), ব্লকচেইনের মতো অগ্রসর প্রযুক্তির দ্বারা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us