You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মিত্রবাহিনীর শহীদ সেনাদের স্মৃতিস্মারক নির্মাণ হোক

১৬ ডিসেম্বর দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিন। ওই দিন দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক মানচিত্র বদলে যায়। জন্ম হয় একটি নতুন রাষ্ট্রের, লাল সবুজ পতাকার, বাংলাদেশের। বাংলাদেশের ওই জন্ম একদিনে হয়নি, এর রয়েছে সুদীর্ঘ সংগ্রামের ইতিহাস। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাঙালিদের স্বাধীনতা আন্দোলন, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম, মুক্তি চাই মুক্তি স্লোগানে রাজপথ প্রকম্পিত করা, সর্বশেষ ২৫ মার্চ কালোরাত্রির পরিপ্রেক্ষিতে বাঙালিদের অস্ত্রহাতে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার ঘটনার পরিক্রমায় বাংলাদেশ স্বাধীন হয়।

বাংলাদেশের ওই স্বাধীনতা আন্দোলনে প্রথম থেকেই ভারত প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে সাহায্য সহযোগিতা করেছে। বিশ্বের পরাশক্তিগুলোর রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে মায়ের ভাইয়ের ভূমিকা রেখেছে। ভারতের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সহযোগিতা ছাড়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ অসম্ভব ছিল। বাঙালি জাতি বাংলার মাটি তাই সবসময় ভারতের কাছে ঋণী।

অবশ্যই ভারতবিরোধী পাকিস্তানপন্থি বাংলাদেশের একদল ‘নব্য রাজাকার’রা প্রায়ই জাতিকে এই সবক দেয় যে ভারত তার স্বার্থে পাকিস্তানকে আলাদা করেছে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে মদত জুগিয়েছে। স্বার্থ ছাড়া মা তার সন্তানকে দুধ খাওয়ায় না। সন্তানকে ভালোবাসায় মায়ের আনন্দ হয়। ওই নিজের আনন্দ লাভের জন্যই তার সন্তান প্রেম। সন্তান বড় হয়ে ওই আনন্দ লাভের ধোঁয়ো তুলে নিশ্চয় মায়ের ঋণ অস্বীকার করলে সমাজ ও রাষ্ট্র তা গ্রহণ করবে না। তেমনি ভারত যে স্বার্থেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভে সাহায্য সহযোগিতা করে থাক না কেন এটাই চরম সত্য, বাংলাদেশের জন্মের ঋণ আছে ভারতের কাছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন