You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শাবনূরের ৩৫ সেকেন্ডের ভিডিওতে যা আছে

শাবনূরের প্রকাশ করা ভিডিওতে দেখা যায়, গাড়ির মধ্যে হাস্যোজ্জ্বল এই নায়িকা। কিছুটা ভেবে গান শুরু করেন। তাঁর গলায় শোভা পায়, ‘ছোট্ট একটা জীবন নিয়ে পৃথিবীতে কেন বলো আসা, অনন্তকাল ভালোবেসে ফুরাবে না তোমাদের ভালোবাসা।’ ‘প্রেমের তাজমহল’ সিনেমার এ গানের মূল কথা ছিল, ‘অনন্তকাল ভালোবেসে ফুরাবে না আমার ভালোবাসা।’ গানের লাইন বদলে, দুই লাইন গেয়ে উড়ন্ত চুমু দিয়ে শাবনূর বললেন, ‘লাভ ইউ। লাভ ইউ অল। আমার ভক্তদের জন্য ভালোবাসা। যারা আমার দর্শক তাদের জন্য ভালোবাসা। আর ভালোবাসা আমার বন্ধুদের।’ এরপর ভক্তদের একাধিক উড়ু চুমুতে জনপ্রিয় এই চিত্রনায়িকা জানিয়ে দেন—তাঁর এই খ্যাতি, এই সম্মানের পেছনে সব সময় পাশে ছিলেন ভক্তরা। জন্মদিনে প্রতিবারের মতো কখনোই তিনি ভক্তদের ভোলেন না।

কীভাবে ভক্তদের কাছে শাবনূর হয়ে ওঠেন এই চিত্রনায়িকা? সে গল্পও অনেক মজার। নব্বইয়ের দশকের শুরুর সময়ের কথা। নতুন ছবির জন্য পাত্রপাত্রী খুঁজছিলেন গুণী নির্মাতা এহতেশাম। একাধিক ছবিতে নতুন নায়ক-নায়িকার অভিষেক ঘটানো এই নির্মাতার অফিসে বাবাকে নিয়ে একদিন হাজির হন নূপুর নামের একটি মেয়ে। তাঁরা শুনেছেন, এই নির্মাতা নতুন ছেলেমেয়েদের নিয়ে শুটিং করেন।

শাবনূর তখন সবে স্কুলে পড়া ১২ কি ১৩ বছর বয়সের একটি মেয়ে। এই মেয়েকে বলা যায় প্রথম দেখায়ই পছন্দ হয় নির্মাতার। নূপুরের মধ্যে কোনো একটি গল্পের চরিত্র পেয়ে যান এহতেশাম। এই পরিচালক তখন ঠিক এমনই একটি চরিত্র খুঁজছিলেন। যে মেয়ে বান্ধবীদের নিয়ে দল বেঁধে পুরো গ্রাম ঘুরে বেড়ায়। এ জন্য বাপের কাছে অভিযোগও কম আসে না, এমন পাণ্ডুলিপির দুরন্ত সেই কিশোরী এখন পরিচালকের সামনে। পরিচালক কথা বলে আবার আসতে বলেন। পরে পরিচালক মেয়েটিকে চিত্রনায়িকা হওয়ার জন্য যা যা দরকার, তার জন্য সেই ব্যবস্থা করেন। অভিনয়, নাচ শেখা, সংলাপ বলা থেকে শুরু করে সবকিছু শিখিয়ে নেন পরিচালক। এতেই কেটে যায় দুই বছর।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন