ব্যাংকে টাকা রেখে ঠকছেন মানুষ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৩ ডিসেম্বর ২০২২, ১০:৩০

ব্যাংকে টাকা রেখে ঠকছেন আমানতকারীরা। ব্যাংক যে হারে সুদ দিচ্ছে, তার তুলনায় মূল্যস্ফীতি অনেক বেশি। এতে প্রকৃত আয় কমে যাচ্ছে। এখন ব্যাংকে অর্থ রাখা মানেই লোকসান।


এমনিতেই ব্যাংকের ওপর মানুষের আস্থা কম। এ অবস্থায় আমানত রেখে ঠকলে মানুষের মধ্যে সঞ্চয়ের প্রবণতা আরও কমে যাবে। বিশ্বব্যাপী একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে যে সংকটের সময় সাধারণত মানুষ ব্যাংকে অর্থ রাখে না, বরং জমি বা বাড়ির মতো অনুৎপাদনশীল খাতে তারা ব্যয় বাড়িয়ে দেয়। এতে অর্থনীতিতে সংকট আরও বাড়ে।


সুদহার জোর করে নয়-ছয় করে রাখার কারণেই সাধারণ মানুষের এই বিপত্তি। ২০২০ সালের শুরুতে সরকার ঋণের সুদের হার ৯ শতাংশে নির্দিষ্ট করে দিয়েছিল। সেই হার এখনো বহাল আছে। অথচ বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় সংকট চলছে। মূল্যস্ফীতি কমাতে দেশগুলো সুদহার কমিয়েছে। ব্যতিক্রম তুরস্কসহ কয়েকটি দেশ। আর সুদহারে কোনো পরিবর্তনই আনেনি বাংলাদেশ।


মূলত কিছু ব্যবসায়ীকে খুশি করতেই ঋণের সুদহার কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ফলে ঋণ নেওয়া সস্তা হয়ে গেছে। এতে মূল্যস্ফীতির মধ্যেও মুদ্রা সরবরাহ বাড়ছে। সেই ঋণ দেওয়া হচ্ছে বেনামে ও কাগুজে প্রতিষ্ঠানকে, এর বড় অংশ খেলাপি হচ্ছে, আরেক অংশ হচ্ছে পাচার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us