You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জীবাণুরা হয়ে উঠছে ওষুধ প্রতিরোধী

নানা রকমের রোগ, জীবাণু, ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস আর পরজীবী সব সময় তাদের বংশ বৃদ্ধি ব্যাহত করা বা অস্তিত্ব লোপ করার চেষ্টা চালানো ওষুধগুলোর প্রভাব এড়ানোর উপায় খুঁজতে থাকে।

ব্যাক্টেরিয়ার কথা যদি বলি, এদের বিরুদ্ধে ওষুধ হলো অ্যান্টিবায়োটিক, যা বহুল ব্যবহৃত। এই ওষুধের কাজ হলো জীবাণুর বংশ বৃদ্ধি রোধ করা এবং ধ্বংস করে ফেলা। এতে ব্যাক্টেরিয়ার বেড়ে ওঠার পথ রুদ্ধ হয়।

কিন্তু অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহারে জীবাণুরা হয়ে উঠছে ওষুধ প্রতিরোধী। এতে তাদের শক্তি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে ক্ষতির মাত্রাও বাড়ছে।

পরিবেশেও মিশছে অ্যান্টিবায়োটিক

পশু খাদ্যে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করলে ঘটনাচক্রে তা পরিবেশে উন্মুক্ত হয় আর মিশে যায় পানিতে বা খাদ্যে। এ ছাড়া ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা মানে এই জীবাণুদের বেঁচে থাকতে সাহায্য করা। বাস্তবতা হলো জীবাণুরা বেঁচে থাকতে চায়। আর যখনই অ্যান্টিবায়োটিকের মুখোমুখি হয় তখনই এরা ওষুধের কার্যকারিতা এড়ানোর স্মার্ট কোনো পথ সন্ধান করতে থাকে। একে বলে রেজিস্ট্যান্স। তাই কেবল মানবস্বাস্থ্য নয়, প্রাণীস্বাস্থ্য ও পরিবেশ নিয়ে সতর্ক থাকা দরকার।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যা বলছে          

অ্যান্টিবায়োটিকের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কিছু নিয়মের কথা বলেছে। যেমন ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া আন্টিবায়োটিকের ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ করা, যাতে রোগীরা সঠিক মাত্রায় নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ওষুধ গ্রহণ করে। অনেক সময় রোগী ভালো বোধ করলে ওষুধ গ্রহণ করা বন্ধ করে দেয়। এ ধরনের কাজ যে খুবই বিপজ্জনক তা অনেকেরই জানা নেই। অনেকে ভবিষ্যতে অসুখ হলে খাবে বলে অবশিষ্ট ওষুধ রেখে দেয়।

ব্যবস্থাপত্রেও যেন অপ্রয়োজনে অ্যান্টিবায়োটিক না লেখা হয় সে বিষয়ে সতর্ক হতে হবে। এসব বিষয়ে সহজ সরল মনে হলেও খুব গুরুত্বপূর্ণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন