You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দাম্পত্য সম্পর্ক উন্নয়নে ঘনিষ্ঠতা কেন জরুরি

দাম্পত্যে স্পর্শের নিবিড়তা একে অপরের প্রতি আবেগ, অনুভূতি ও ভালোবাসা প্রকাশের অদ্বিতীয় মাধ্যম। এটি সম্পর্ককে দৃঢ় ও প্রাণবন্ত রাখতে সাহায্য করে। দুটি মানুষের মধ্যে তৈরি করে অনন্য সংযোগ সেতু।

আমেরিকার প্রখ্যাত আচরণবিজ্ঞানী ও সম্পর্কবিষয়ক কোচ ক্লারিসা সিলভা বলেন, ‘স্পর্শ, বিশেষ করে আদর, শরীর থেকে অক্সিটোসিন নিঃসরণ করতে সাহায্য করে। এটি একটি ভালো হরমোন, যা আপনাকে মানসিক প্রশান্তি দেয় ও প্রতিকূল চিন্তাভাবনা থেকে দূরে রাখে। এ হরমোন দেহের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা মজবুত করে। দাম্পত্যের বন্ধনকে সুন্দর ও দৃঢ় করতে সহায়তা করে।’

স্পর্শ কিংবা শারীরিক সান্নিধ্যের রয়েছে নানাবিধ উপকারিতা। নিচে তার কয়েকটি উল্লেখ করা হলো

কমায় মানসিক চাপ

শারীরিক সান্নিধ্য রক্তচাপ হ্রাস করতে সাহায্য করে। পরস্পর হাত ধরলে বা আলিঙ্গনাবদ্ধ হলে অক্সিটোসিন নিঃসরিত হয়। এ হরমোন মস্তিষ্কের চাপ কমাতে সাহায্য করে, উদ্বেগ হরমোনকে নিয়ন্ত্রণ করে। এতে মন আপনা–আপনি প্রফুল্ল ও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।

প্রেমের বহিঃপ্রকাশ

শারীরিক ঘনিষ্ঠতা ভালোবাসা প্রকাশের অন্যতম প্রধান মাধ্যম। গবেষণায় দেখা গেছে, শারীরিক রসায়ন ও আন্তরিকতার অভাব আছে এমন সম্পর্কগুলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নিরস ও ব্যর্থ হয়। অন্যদিকে সাবলীল শারীরিক স্পর্শ বিদ্যমান আছে, এমন সম্পর্কগুলো তুলনামূলকভাবে সফল ও সুখী হয়। তাই সম্পর্ক উন্নয়নে শারীরিক সান্নিধ্যের বিষয়টির ভূমিকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি

ঘনিষ্ঠতা শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিকভাবেও আপনাকে সুস্থ ও সুন্দর রাখবে। এটা সরাসরি রোগ প্রতিরোধক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। যেসব মানুষ যৌনজীবনে সক্রিয়, তাঁদের দেহে প্রচুর অ্যান্টিবডি তৈরি হয়, যা ক্ষতিকর ভাইরাস এবং জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে। এতে করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির অসুস্থতার হার হ্রাস পায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন