You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আর্থ্রাইটিসের আগাম সতর্কতা

হাড়ের গিঁটে ব্যথা, শক্ত হয়ে যাওয়া, ফুলে যাওয়া আর কড়কড় শব্দ—এসব হলো আর্থ্রাইটিসের সাধারণ উপসর্গ। তবে তুলনামূলক কম পরিচিত কিছু উপসর্গ আছে, যা অনেক সময় নজর এড়িয়ে যায়। 
 
আর্থ্রাইটিসের দুটি ধরন রয়েছে—

  • রিউমাটায়েড আর্থ্রাইটিস
  • অস্টিও আর্থ্রাইটিস

রিউমাটায়েড আর্থ্রাইটিস

রিউমাটায়েড আর্থ্রাইটিস সব বয়সে হয়ে থাকে। এই অটো ইমিউন রোগ উসকে দেয় প্রদাহ এবং আক্রমণ করে হাড়ের গিঁটে। এতে ব্যথা হয় এবং ব্যথার কারণে চলাচল সীমিত হয়ে পড়ে। অস্টিও আর্থ্রাইটিস এক রকম উপসর্গ, হাড়ের গিঁটে ব্যথা এবং ফোলা অংশ শক্ত হয়ে যায়। তবে এমন আর্থ্রাইটিস হয় হাড় ক্ষয় হলে এবং বেশি বয়সে।

রিউমাটায়েড আর্থ্রাইটিসের লক্ষণ

  • ক্লান্তি ও অবসাদ রিউমাটায়েড আর্থ্রাইটিসের প্রথম উপসর্গ। প্রধান উপসর্গগুলো দেখা দেওয়ার আগে কয়েক মাস আগে থেকে এমন উপসর্গ দেখা যায়। এ সময়টায় কিছু ভালো লাগে না এবং মৃদু বিষণ্নতা দেখা দেয়। মনে হবে ভাইরাস বা ফ্লু হতে যাচ্ছে।
  • ক্ষুধামান্দ্য ও ওজন কমে যাওয়া। ধীরে ধীরে খাওয়ার রুচি কমে যেতে থাকে। একটা সময় পর খাওয়া ও ওজন কমে যায়। আবার শরীরে প্রদাহ বিপাক বাড়ায়, তাই ক্যালরি ক্ষয় হয় বেশি।
  • চোখ ও মুখ শুকিয়ে যায়। চোখের তারল্য কমে যায়। সব সময় মনে হয় চোখে কিছু বিঁধেছে। লালা ক্ষরণও কমতে থাকে।
  • অনেক সময় বুক ব্যথা করে। ফুসফুসের আস্তরণে প্রদাহ হতে পারে। গভীর শ্বাস নেওয়ার সময় ব্যথা লাগে।
  • গিঁটে দৃঢ়তা দেখা দেয়, বিশেষ করে সকালে। অনেকে একে মনে করেন, বয়সজনিত সমস্যা। তবে তা নয়। হাত আর কবজির গিঁটে শুরু হয়, এরপর অন্যগুলোয়।

অস্টিও আর্থ্রাইটিসের লক্ষণ

  • চলাচল করার সময় গিঁটে থাকা স্পঞ্জের মতো নরম কোমলাস্থি হাড়ের গিঁটকে কুশনের মতো রক্ষা করে। এমন সব কোমলাস্থি ক্ষয়ে গেলে হাড়গুলোর পরস্পরের মধ্যে ঘষাঘষি হয় বলে ব্যথা হয়। এ ছাড়া ক্ষয়ে যাওয়া কোমলাস্থির জন্য হাড় বাড়ে।
  • অনেকের গিঁটে কড়মড়-জাতীয় শব্দ হয়। হাড়ের গিঁটে কোমলাস্থি ক্ষয়ে গেলে এমন হয়।
  • হাড়ের গিঁটে সাইনভিয়াল ফ্লুইড বেশি হলে গিঁট ফুলে যায় এবং ব্যথা হয়।
  • কাজকর্ম করতে গেলে গিঁটে ব্যথা বাড়ে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন