You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রুচিবোধ পায়েই

সৌন্দর্য চর্চার ক্ষেত্রে পায়ের কথাটা অনেকেরই বিবেচনায় থাকে না। অথচ মানুষের রুচিবোধের পরিচয় পাওয়া যায় পায়ের অবস্থা দেখে। আসছে শীত। এ সময় পায়ের ত্বকে যত্ন নিতে হবে একটু বেশি। নইলে ত্বক শুকিয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।  

একবার এক্সফোলিয়েট করুন
সপ্তাহে অন্তত একবার এক্সফোলিয়েট করতে হবে। এটি পায়ের উপরিভাগের ত্বকের শুষ্ক কোষ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করবে।এক্সফোলিয়েটের ফলে পা বেশ মসৃণ হয়ে উঠবে। এ ছাড়া ফেটে যাওয়া চামড়া সরে গেলে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন।চাইলে বাজার থেকে কেনা ফুট স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন অথবা বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন। স্ক্রাব কেনা বা বানানোর সময় বিবেচনায় রাখবেন শুষ্ক ত্বকের জন্য লবণভিত্তিক স্ক্রাবের পরিবর্তে চিনির স্ক্রাব বেছে নেওয়া ভালো। 

পা ভেজানো এড়িয়ে চলুন
মনেই হতে পারে যে পা বেশি সময় ভিজিয়ে রাখলে তাতে পানির ভারসাম্য ঠিক থাকবে। কিন্তু ব্যাপারটা ঠিক বিপরীত। ভিজিয়ে রাখার ফলে পা আরও ডিহাইড্রেট হতে পারে। তাই সরাসরি শুষ্ক ত্বকেই চিনির স্ক্রাব ঘষে নিয়ে তারপর একটি ভেজা তোয়ালে দিয়ে সেটা মুছে নিন।

স্নানঘরে ঝামা 
সম্ভব হলে স্নানঘরে মাটির ঝামা বা পাথর রাখুন। পা ঘষে ঘষে পরিষ্কার করার জন্য মাটির তৈরি ঝামা বা প্রাকৃতিক পাথরের জুড়ি নেই। পারলে স্নানের সময়টা প্রতিদিন অথবা এক দিন পরপর পায়ের কেলাস পড়া জায়গাগুলো ঘষে নিতে পারেন। এতে পা নরম ও কোমল হবে।

আর্দ্র রাখুন 
পায়ের গোড়ালি অতিরিক্ত শুষ্ক হলে তাআর্দ্র রাখতে একটু বেশি পরিশ্রম করতে হবে। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ফুট ক্রিম রয়েছে। তা ছাড়া নিত্যদিনের লোশন বা তেলও ব্যবহার করতে পারেন পায়ে। গোসল করার পরপরই পায়ে লোশন বা তেল লাগান। আরও ভালো ফলের জন্য, শোয়ার আগেও পায়ে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারের অভ্যাস করুন।

পায়ের আঙুলকে শ্বাস নিতে দিন
যেহেতু পায়ের নখ শরীরের একটি জীবন্ত অংশ, তাই তাদের সময়ে সময়ে শ্বাস নেওয়ারও প্রয়োজন আছে, যাতে তারা সুস্থ বৃদ্ধি চালিয়ে যেতে পারে। তাই মাসে একবার নেলপলিশ দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। বিরতির স্থায়িত্ব কয়েক দিন থেকে এক সপ্তাহ হতে পারে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন