ডলার সংকটে ঋণপত্র বা লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) খুলতে আমদানিকারকরা সমস্যার সম্মুখীন হওয়ায় দেশের স্থলবন্দরগুলো দিয়ে আন্তঃসীমান্ত ব্যবসায় ধীরগতি তৈরি হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, ব্যাংকগুলো এলসি দিতে আগ্রহী হচ্ছে না।
আমদানিকারকদের মতে, বর্তমানে চাল ও পেঁয়াজের মতো কিছু ভোগ্যপণ্য আমদানির জন্যই ব্যাংকগুলো শুধু এলসি ইস্যু করছে। কিন্তু ডলার সংকটের কারণে ভুট্টা, খৈল, গুড়সহ গবাদিপশু ও মুরগির খাদ্যের আমদানি প্রায় বন্ধ হয়ে আছে।
এ ছাড়া, পাথর, কয়লা, চুনাপাথর ও ধাতব সামগ্রীর আমদানিও ডলার সংকটে অনেকাংশে বন্ধ বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলার সংকট ও বিশ্ববাজারে ডলারের মূল্যের অস্থিতিশীলতার কারণে সম্প্রতি সারাদেশে স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি গড়ে প্রায় ৫০ শতাংশ কমে গেছে।