ডিমের কুসুমের ভিন্ন রং, কোনটির পুষ্টিগুণ বেশি

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ১৫ নভেম্বর ২০২২, ১৪:৫৬

প্রতিদিন সকালে নাশতায় ডিম তো থাকেই। ছোটদের জন্যও ডিম খুব উপকারী। বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রতিদিন সকালে ডিম খাওয়া উচিত। এতে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে।


একটা জিনিস খেয়াল করছেন, ডিমের কুসুমের রং কিন্তু ভিন্ন হতে পারে? যেমন হলুদ, গাঢ় কমলা ইত্যাদি। অনেকের মনেই প্রশ্ন আসতে পারে কোন রঙের কুসুমের স্বাস্থ্যগুণ বেশি বা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। অনেকের মনে হতে পারে গাঢ় রঙের কুসুমের পুষ্টিগুণ বেশি। এ নিয়ে এত চিন্তা না করে চলুন পড়ে ফেলি বিষয়টা আসলে কী?


কেন ভিন্ন রং হয়


সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, কুসুমের রং নির্ভর করে মুরগি কী ধরনের খাবার খাচ্ছে তার ওপর। তবে কুসুমের রং গাঢ় হয় এতে থাকা ক্যারোটিনয়েডের উপস্থিতির ওপর। এই বিশেষ রঞ্জক পদার্থটি ডিমের রং কমলা হতে সাহায্য করে।


যেসব মুরগি খোলা জায়গায় ঘুরে বেড়ায় সেসব মুরগির ডিমের কুসুমের রং কমলা বা গাঢ় হয়। এ ধরনের মুরগি নিজের খাবার নিজেই সংগ্রহ করে প্রাকৃতিকভাবে। এ খাবারগুলোই ক্যারোটিনয়েডের উৎস হিসেবে কাজ করে। ফলে কুসুমের রং কমলা হয়।


অন্যদিকে খামারে যেসব মুরগি পালন করা হয় তাদের কিছু নির্দিষ্ট খাবার দেওয়া হয়। সেই খাবারগুলো আসলে প্রাকৃতিকভাবে আসে না। তাই ওই খাবার থেকে খামারের মুরগি ক্যারোটিনয়েড পায় না। ফলে কুসুমের রং হালকা বা হলুদ হয়।


পুষ্টিগুণ


বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, প্রাকৃতিকভাবে যেসব মুরগি খাবার খুঁজে খায় সেসব মুরগির ডিমে পুষ্টি উপাদান একটু বেশি থাকে। এ ধরনের ডিমে ভিটামিন এ, ভিটামিন ই এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি। রং গাঢ় হওয়ায় ক্যারোটিনয়েডের পরিমাণও বেশি হয়। স্বাদও বেশি।  

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us