You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বৈদেশিক মুদ্রাবাজার এবং ডিসি ব্যবস্থার অধীনে নীতি-পক্ষপাত

ডিসিনির্ভর (দ্বৈত নাগরিকত্ব) ব্যবস্থার ভালো-মন্দ দিক রয়েছে। সাধারণত দক্ষিণ ও প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকা উত্তর গোলার্ধের মধ্যে সেতুবন্ধ তৈরির ক্ষেত্রে ডিসিদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তবে তাদের অংশগ্রহণ (যৌক্তিক হলেও) দক্ষিণে প্রতিষ্ঠান তৈরিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে এবং সম্পদের বহিঃপ্রবাহকে উৎসাহিত করে। সংকটকালে এ প্রভাব অধিকমাত্রায় অনুভূত হয় এবং সে সময়ে দুর্দশার মাত্রা ততোধিক। একটি দেশ থেকে আরেকটি দেশে অভিগমনের সঙ্গে অন্তর্নিহিতভাবে একটি দেশের অভ্যন্তরে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় (গ্রাম থেকে শহর) অভিগমনের কোনো তফাত নেই। নগরকেন্দ্রে অভিবাসিত হওয়া মানুষজন গ্রামে (কিংবা ছোট শহরের) উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি বিক্রি করে দেয় এবং নিজেদের সন্তানদের লালন-পালনের জন্য শহরে অর্থটা নিয়ে আসে।

একইভাবে গ্রামের সচ্ছল পরিবারের অনেকেই সন্তানদের শিক্ষার জন্য শহর এলাকায় পাঠায়, যাদের অনেকেই আর গ্রামে ফেরে না। অবশ্য লোভনীয় বিনিয়োগ, যেমন ঠিকাদারি ব্যবসা, মাছ চাষ, গরুর খামার, রিসোর্ট প্রভৃতির জন্য এদের অনেকে শিকড়ে ফিরে আসে। তারা সামাজিক অনুষ্ঠানাদিতে অর্থ ব্যয় করে এবং জনহিতকার কর্মকাণ্ডে অর্থায়ন করে। সীমান্ত পেরিয়ে দুদেশের মধ্যে যখন এ ধরনের কর্মকাণ্ড ঘটে, তখন তার বাড়তি প্রভাব থাকে, বিশেষ করে আর্থিক বাজারের ক্ষেত্রে। আন্তঃদেশীয় আর্থিক ও মানবসম্পদ প্রবাহ (চলাচলে) উভয় উৎস দেশ এবং গন্তব্য দেশে বিভিন্ন ধরনের নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থার মুখোমুখি হয় এবং তুলনামূলকভাবে অধিক শক্তিশালী দেশটি নিয়মনীতিগুলো প্রভাবিত করতে পারে। স্বভাবতই দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে ক্ষমতাশালী দেশের স্বার্থ আন্তঃদেশীয় অর্থ বা সম্পদপ্রবাহের দিক এবং পরিমাণ নির্ধারণ করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন