ঘাড় ও গলার কালো দাগ অবহেলা করবেন না

দৈনিক আমাদের সময় প্রকাশিত: ০৪ নভেম্বর ২০২২, ১৫:০২

পুরুষ-নারী উভয়েরই গলা ও ঘাড়ে কালো দাগ হয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এ রোগকে বলা হয় অ্যাকানথোসিস নিগ্রিকানস। অনেকেই এ দাগ ময়লা জমে হয়েছে ভেবে ভুল করে থাকেন। ময়লা পরিষ্কারের জন্য সাবান দিয়ে গলা ও ঘাড় স্ক্রাব করেন। অতিরিক্ত স্কাবিংয়ের কারণে ত্বক সংবেদনশীল হয়ে পড়ে এবং ত্বকের আর্দ্রতা কমে। এ কারণে দাগ আরও গাঢ় হয়। আসলে গলা ও ঘাড়ে অনেক রোগের কারণে কালো হতে পারে। এছাড়া তীব্র সূর্যালোক এবং দূষণও এজন্য দায়ী।


যে কারণে হয় : শুধু গলা ও ঘাড়ের ত্বকই কালো হয়ে যায় না, ত্বকের পূরত্বও বাড়ে। পরবর্তীকালে ত্বকে ভাঁজ পড়ে এবং চুলকায়। অনেক সময় ত্বক জ¦লতে থাকে। কখনো কখনো ঘামের দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। ৪০-এর বেশি বয়সী নারীর মধ্যে ৮০ শতাংশ এ সমস্যায় ভোগেন। এটি বেশি ওজনের কারণে হয়। পুরুষের চেয়ে নারীর মধ্যে এ সমস্যা বেশি দেখা যায়। জেনেটিক্যাল কারণেও এ সমস্যা হতে পারে। ডায়াবেটিস ও বেশি ওজন, রক্তচাপ, পিসিওএস, হাইপারথাইরয়েডিজম থাকলে অ্যাকানথোসিস নিগ্রিকন হওয়ার প্রবণতা বেশি। প্রখর রোদ গলা ও ঘাড়ে পড়লেও সানবার্ন হয়ে গলা ও ঘাড় কালো হয়। বিভিন্ন মেটালিক মোটা চেইন পরার কারণেও গলা ও ঘাড়ের ত্বক কালো হতে পারে। এছাড়া নিম্নমানের ট্যালকম পাউডার, ডিওডোরেন্টস ও পারফিউম স্প্রে, লোশন ও স্টেরয়েডযুক্ত ক্রিমের কারণে গলা ও ঘাড়ের ত্বক কালো হওয়ার একটি বড় কারণ। চুলে রঙ করার সময় রঙয়ের রাসায়নিক উপাদান থেকেও গলা, ঘাড়ে লেগে ত্বক জ্বালা করতে পারে। ক্রমে গলা ও ঘাড়ে কালো দাগ হতে শুরু করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us