অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া–ভাবনা

প্রথম আলো শাহদীন মালিক প্রকাশিত: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৩:৫০

আমার-আপনার মৃত্যুর পরের কয়েক ঘণ্টার খুব সাদামাটা একটা রুটিন থাকবে। আজ হোক, কাল হোক—মৃত্যু সবার জন্যই অবধারিত। ধরা যাক, আমাদের কেউ সকালে মারা গেল। পরিবার, সন্তান, ভাইবোন এবং সেই গোছের নিকটাত্মীয়রা শোকগ্রস্ত হবে, কান্নাকাটি করবে।


খবর পেয়ে দূরের আত্মীয়স্বজনও আসবে, আসবে দু-চার-পাঁচজন কাছের বন্ধু আর হয়তো গুটিকয় সহকর্মী। গোসল করানো হবে, কাফনের কাপড় পরানো হবে, সুগন্ধি দেওয়া হবে। সকালে মৃত্যু হলে জোহর বা আসর নাগাদ পাড়া–মহল্লার মসজিদে মরদেহ নেওয়া হবে, জানাজা হবে। তারপর শরীরটাকে গোরস্থানে নেওয়া হবে, দাফন হবে।


হয়তো কারও কারও মরদেহ মফস্‌সলে বা গ্রামের বাড়িতে নেওয়া হবে। সেখানে আবার জানাজার পর দাফন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আত্মীয়স্বজন, কাছের বন্ধুবান্ধব ও সহকর্মীরা রাত নাগাদ নিজ নিজ ঘরে ফিরে যাবেন। নিজেদের মধ্যে আলোচনায় মৃত ব্যক্তি সম্পর্কে দু-চারটা ভালো কথা বলবেন। হয়তো বলবেন, আহা রে, ভালো মানুষটা এত তাড়াতাড়ি চলে গেল।


ধর্ম আর মানুষভেদে এ প্রক্রিয়ায় কিছুটা তারতম্য হতে পারে। তবে এটাও ঠিক, অন্তত ৯০ শতাংশ মানুষের ক্ষেত্রে এটাই রুটিন প্রক্রিয়া।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us