টিভি সাক্ষাৎকারে তিনি কেঁদে ফেলেছিলেন

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৮:৩৫

বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে সদ্য প্রয়াত ড. আকবর আলি খানের অংশগ্রহণ ছিল তার প্রত্যয়দীপ্ত জীবনের এক অবিসংবাদিত অধ্যায়। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে ১৯৬৪ সালে সম্মান ও ১৯৬৫ সালে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন, দুটিতেই প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হন। বিভাগে চারটি পদ শূন্য থাকলেও মেধা ও প্রথা অনুযায়ী তিনি ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ে প্রাপ্য চাকরি না পেয়ে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতায় যোগ দেন। ১৯৬৬ সালে তিনি সিভিল সার্ভিস অব পাকিস্তানভুক্ত হয়ে যোগ দেন সরকারি চাকরিতে।  প্রশিক্ষণ শেষে ১৯৬৯ সালে রাজশাহীতে সহকারী কমিশনার এবং ১৯৭০ সালে হবিগঞ্জ মহুকুমার এসডিও হিসেবে পদস্থ হন। তিনি তার এলাকায় সুষ্ঠুভাবে ১৯৭০-এর নির্বাচন পরিচালনা করেন।


মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগের অসহযোগ আন্দোলনে তিনি সমর্থন দেন। পাকিস্তান বাহিনীর আক্রমণ শুরু হলে প্রতিরোধের জন্য হবিগঞ্জ পুলিশের অস্ত্র মুক্তিকামী সাধারণ মানুষের হাতে তুলে দেন। সে সময় অনেক সরকারি কর্মচারীই লিখিত অনুমতি ছাড়া অস্ত্রের জোগান দিতে অস্বীকৃতি জানান। ওই পরিস্থিতি সম্পর্কে এক স্মৃতিচারণমূলক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান “২৫ মার্চ তারিখ রাতে আমি সিলেট থেকে ডেপুটি কমিশনারের একটি টেলিফোন কল পাই। তিনি আমাকে জানান যে পরদিন সকালে ফজরের নামাজের আগে আমি যেন সিলেটে রওনা হয়ে সোজা তার বাংলোয় গিয়ে উঠি। সেখানে তার সঙ্গে আমার গোপন পরামর্শের প্রয়োজন রয়েছে। ডেপুটি কমিশনারের নির্দেশ অনুসারে পরদিন ফজরের নামাজের সময় আমি হবিগঞ্জ থেকে সিলেটে রওনা হই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us