You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অবৈধ প্রতিষ্ঠানেও বসেন ডাক্তার

নিজ বাসায় বেআইনিভাবে ক্লিনিক খুলে চিকিৎসা দিচ্ছিলেন অরুণ জ্যোতি চাকমা। অপেশাদার লোক দিয়ে অ্যানেসথেসিয়া করান এক রোগীর। আধুনিক যন্ত্রপাতি ছাড়া অস্ত্রোপচারের ফলে রোগীর মৃত্যু হয়। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় হারান বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) নিবন্ধন। প্রায় ৩০ বছর আগে ১৯৯৩ সালে কুমিল্লার এই ঘটনা দেশব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি করে।


বিএমডিসির নথি সূত্রে জানা গেছে, পিত্তথলির (গলব্লাডার) সমস্যা নিয়ে অরুণ জ্যোতি চাকমার শরণাপন্ন হয়েছিলেন কুমিল্লা ইয়াংম্যান বুড্ডিস্টের সভাপতি শীল ভদ্র ভিক্ষু। কিন্তু অস্ত্রোপচারের পরপরই তিনি মারা যান। পরে রোগীর স্বজনেরা মৃত্যুর পেছনে ভুল চিকিৎসার অভিযোগ তোলেন। অভিযোগ প্রমাণিত হলে অরুণ চাকমার নিবন্ধন বাতিল করে বিএমডিসি।

দেশের ইতিহাসে বেআইনিভাবে পরিচালিত হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর ঘটনায় চিকিৎসকের নিবন্ধন বাতিলের ঘটনা ওটাই প্রথম এবং এখন পর্যন্ত শেষ। যদিও ঘটনার দুই বছর পর ওই ভুল আর না করার প্রতিশ্রুতিতে নিবন্ধন ফিরে পান অরুণ।


এরপর দীর্ঘ সময় ধরে বেআইনিভাবে পরিচালিত কোনো হাসপাতালে নিবন্ধিত চিকিৎসকদের জড়িত থাকা নিয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। সম্প্রতি আবার নড়েচড়ে বসেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বিএমডিসি আইন ২০১০-এর ১৮ ধারার উপধারা ৭-এ বলা হয়েছে, নিবন্ধিত কোনো চিকিৎসক যদি অনুমোদিত হাসপাতাল ব্যতীত অন্য কোথাও কর্মরত থাকেন, তাহলে ওই চিকিৎসক মুচলেকা না দেওয়া পর্যন্ত নিবন্ধন বাতিল থাকবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন