ক্লাউড সেবা কী
ক্লাউড হলো ইন্টারনেট ব্যবহার করে ওয়েব সার্ভারে তথ্য ও প্রোগ্রাম সংরক্ষণ। অনলাইনে থাকা এসব ফাইল যখন-তখন ইচ্ছেমতো খোলার সুবিধা থাকে। নিজের হার্ডডিস্ক ড্রাইভে ফাইল জমা রাখলে সেটা হবে স্থানীয় সংরক্ষণ। ঠিক একই কাজে ড্রপবক্স বা গুগল ড্রাইভের মতো অনলাইনের কোনো সুবিধা ব্যবহার করলে তা হবে ক্লাউডভিত্তিক সংরক্ষণ।
যাঁরা ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন, তাঁরা কোনো না কোনোভাবে ক্লাউডও ব্যবহার করছেন। জেনে বা না জেনে। যাঁরা স্মার্টফোন ব্যবহার করেন, তাঁদের বেশির ভাগেরই একটা গুগল অ্যাকাউন্ট আছে, যেখানে তাঁদের ই-মেইল, ছবি, ভিডিও সবকিছু থাকে। বেশির ভাগ মানুষ বিনা মূল্যের ক্লাউড সার্ভিস ব্যবহার করছেন। যাঁরা বড় বা বেশি আকারে তথ্য সংরক্ষণ করতে চান, তাঁরা পয়সা গুনে ক্লাউডসেবা ব্যবহার করেন। যে যেভাবেই করুন না কেন, সবই কিন্তু ক্লাউডসেবা। আপনি যে ফেসবুক ব্যবহার করে ছবি ও ভিডিও দিচ্ছেন, সেগুলোও কোনো না কোনো ক্লাউড সার্ভারে জমা হচ্ছে। কাজেই আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করছি, তারা কোনো না কোনোভাবে ক্লাউডসেবা ব্যবহার করছি। অর্থাৎ ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের সুবিধা নিচ্ছি।