You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শ্রবণ সমস্যা ও সমাধানে করণীয়

বধিরতা ও শ্রবণ সমস্যা একটি সামাজিক ব্যাধি। গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশের এক-তৃতীয়াংশ মানুষ কোনো না কোনোভাবে শ্রবণ সমস্যায় ভুগছে এবং সঠিক সময়ে চিকিৎসা না করার কারণে সমস্যা জটিল হচ্ছে। তাই কানের শ্রবণ সমস্যায় শুরুতেই যত্ন নেওয়া জরুরি।

শ্রবণ সমস্যার কারণ

  • জন্মগত ত্রুটির কারণে শ্রবণ সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • বংশ ও জিনগত কারণ।
  • প্রসবকালীন জটিলতা।
  • মায়ের গর্ভকালীন কিছু সংক্রমণ।
  • শিশুর মেনিনজাইটিস বা মস্তিষ্কে কনফেশন এবং ভাইরাসজনিত রোগ, যেমন মাম্পস, মিসেলস ইত্যাদি।
  • উচ্চশব্দ। হেডসেট বা হেডফোনের বেশি ভলিউম, উচ্চশব্দের কনসার্ট, আতশবাজির শব্দ, রাস্তায় গাড়ির হর্ন, কলকারখানার শব্দ ও বজ্রপাতের শব্দ।
  • কানের ক্ষতিকর ওষুধের ব্যবহার বা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ড্রপ ব্যবহার।
  • কানে আঘাত ও দুর্ঘটনা।
  • দীর্ঘদিনের কানের প্রদাহ বা সংক্রমণ।
  • শিশু-কিশোরদের দীর্ঘদিনের টনসিলে সংক্রমণ।
  • দীর্ঘদিন কানে ময়লা জমে থাকা।
  • বয়সজনিত কারণ।
  • ধূমপান, রক্তে চর্বি জমা, পুষ্টিহীনতা ও হঠাৎ খারাপ ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ।

প্রতিরোধ

  • বংশ ও জিনগত বধিরতা দূর করতে সচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। জেনেটিক রোগ সম্পর্কে ধারণা থাকলে, বিশেষ করে কনসেনগুয়াল ম্যারেজ তথা রক্ত সম্পর্কিত বিয়ে বাদ দিয়ে এ সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।
  • জন্মগত ত্রুটি দূর করতে নিরাপদ গর্ভধারণ ও প্রসব নিশ্চিত করা।
  • জন্ম-পরবর্তী নবজাতকের সঠিক যত্ন ও চিকিৎসা নিশ্চিত করা।
  • জন্মের পরপরই কানের শ্রবণশক্তি পরীক্ষা করা এবং সেটি স্বাভাবিক স্ক্রিনিং প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসা। দ্রুত রোগ নির্ণয় করে সঠিক চিকিৎসা নেওয়া।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন