You have reached your daily news limit

Please log in to continue


হাইপো-থাইরয়েডিজম রোগী যেসব খাবার খাবেন

থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতিকে বলে হাইপো-থাইরয়েডিজম। পুরুষের তুলনায় নারীর এ রোগ দশগুণ বেশি হয়। থাইরয়েড হরমোন আমাদের বিপাক প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শরীরের তাপমাত্রা, হৃদস্পন্দন, পৌষ্টিক নালির অভ্যন্তরীণ বস্তু পরিবহন, প্রজনন স্বাস্থ্য সংরক্ষণ, মস্তিষ্কের গঠন, কোষের গঠন এবং ক্ষয় পূরণে এ হরমোন ভূমিকা রাখে। তাই হাইপো-থাইরয়েডিজমে আক্রান্ত হলে শরীরে দেখা দেয় নানা সমস্যা। চিকিৎসা নেওয়ার পাশাপাশি এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে খাদ্যোপাদান সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরি।

গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উপাদান আয়োডিন : থাইরয়েড গ্রন্থির হরমোন নিঃসরণ ও কার্যকারিতায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিন পুষ্টি উপাদান হলো আয়োডিন, সেলেনিয়াম ও জিঙ্ক। শরীরে হরমোন তৈরির মূল কাঁচামাল হলো আয়োডিন। এ কারণে পৃথিবীর যেসব অঞ্চলে আয়োডিনের ঘাটতি রয়েছে, সেখানকার মানুষ হাইপোথাইরয়েডিজোমের ঝুঁকিতে থাকে। বিশ্বের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষ আয়োডিনজনিত ঘাটতির শিকার। এ ঘাটতি পূরণে প্রয়োজন আয়োডিনসমৃদ্ধ খাদ্য। সামুদ্রিক মাছ ও গুল্ম, দুধ, ডিম আয়োডিনের মূল উৎস। সমুদ্র থেকে দূরবর্তী অঞ্চলের মাটিতে উৎপন্ন সবজি ও শস্যে আয়োডিন কম। ফলে বিভিন্ন দেশের ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে খাদ্যে মেশানো হয় আয়োডিন। এ ধরনের খাদ্য ঘাটতি পূরণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সাধারণত লবণ ও ময়দায় মেশানো হয় আয়োডিন। আমাদের দেশেও আয়োডাইজড লবণের সরবরাহ রয়েছে। মনে রাখতে হবে, অতিরিক্ত আয়োডিন থাইরয়েডের ক্ষতি ডেকে আনে। বিশেষ করে কিছু কিছু ওষুধে বেশি আয়োডিন বিদ্যমান, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কাশির সিরাপ এর মধ্যে অন্যতম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন