You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মেঘাচ্ছন্ন শনিবার বিকেল

ইদানীং মাঝে মাঝে আমি ফারুকী হয়ে যাই। আমাদের দেশের প্রতিভাবান চিত্রনির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে চিনি অনেককাল ধরে। কোথা হতে কোথায় এসে সে দাঁড়িয়েছে দেখে বিস্মিত হই। সে বিস্ময়ের কারণে এই কৃতীকে ‌‘তিনি’ বলা উচিত। বয়সে ছোট আর অনেক দিনের চেনা, তাই ‘সে’ বলার সুবিধা নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। এ কথাও ঠিক, মনে কারও জন্য প্রকৃত সমীহ যদি থাকে, আপনি, তুমি সম্বোধনে সমীহ উনিশ-বিশ হয়ে যায় না।

ইদানীং সত্যিই মাঝে মাঝে আমি ফারুকী হয়ে যাই। যার কেউ ছিল না, এখনও নেই- সেই মানুষটা চলচ্চিত্রের প্রেমে মজে নিজেকে পাল্টে ফেলেছে। এই পাল্টানোয় লাভ শুধু তার নিজের হয়নি, লাভ হয়েছে দেশেরও। যখন কোনও আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে দেশের একটা চলচ্চিত্র ও তার নির্মাতাকে আগ্রহ নিয়ে ভাবা ও দেখা হয়, উচ্চারিত হয় দেশের নাম। তা আমাদের গৌরবান্বিত করে, সম্মানিত হয় দেশও।

মাঝে মাঝেই আমি ফারুকী হয়ে যাচ্ছি। তার কারণ, সে একজন সৃজনশীল মানুষ। যেকোনও সৃজনশীল মানুষকে দরকারি মনে হয়। মনে হয় কাছের, নিজের। ফারুকীর আশা, স্বপ্ন, সাধ সবই চলচ্চিত্রকে ঘিরে। একজন সৃজনশীল মানুষ প্রতিনিয়ত নিজেকে ভেঙে নতুন করে গড়তে চান। আগে যা করা হয়েছে, তার চেয়ে উচ্চতর কিছু করার বাসনা মনে থাকে। সে বাসনা সহজসাধ্য নয় মনে হলেও সৃজনশীলতার শক্তি হার স্বীকার করতে দেয় না।

‘শনিবার বিকেল’ নামে একটা চলচ্চিত্র নির্মাণ করে সংকটে পড়েছে ফারুকী। বিষয়টা সত্য ঘটনানির্ভর এবং স্পর্শকাতর। শুনেছি, ‘শনিবার বিকেল’-এ চলচ্চিত্রের নির্মাণ পদ্ধতি অনেক আলাদা, প্রবল ঝুঁকিপূর্ণ। জেনে-বুঝেও নির্মাতার মনে সম্ভব করার প্রত্যয় অটুট ছিল। তার স্বপ্ন সাধের চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে। তারপরের যে ঘটনা, তা যেকোনও সৃজনশীল মানুষের জন্য দারুণ মর্মবেদনার, হতাশার।

সত্য ঘটনা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে সিনেমাটা বানানো। তার মানে এমন নয়, হলি আর্টিজান নামের একটা কফি শপে একদা অতি ভয়ংকর একটা ঘটনা ঘটেছিল, সেই রক্তারক্তি কাণ্ড ভালো পুঁজি বলে বিবেচনা করার মতো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন