সুতিশাড়ি যে আধুনিক এবং স্বতন্ত্রমনাদের প্রথম পছন্দ, রবীন্দ্রনাথের লাবণ্য তার প্রকৃষ্ট প্রমাণ, শেষের কবিতায় অধিকাংশ সময় তাকে আমরা এ শাড়িতেই পেয়েছি। সিল্ক, তসর, শিফন কিংবা মসলিনকে ছোট করছি না, সেগুলোর সৌন্দর্যও অনন্য, তবে সুতিশাড়ির সহজাত আরাম আর আয়েশ এসবে পাওয়া যাবে না।
খুব সহজেই আপন করে নেওয়ার যোগ্যতা এ শাড়ির আছে। বুননের মধ্যে আছে সহজাত সৌন্দর্য, চাইলেও যা এড়ানো যায় না। ৬০০ টাকার আপাত সাধারণ একটা সুতিশাড়িতেও সেজে ওঠা যায় অসাধারণ করে। চাকচিক্যহীন ১২ হাতের সুতিশাড়ি যখন কুঁচি শেষে কাঁধ ঘুরে আঁচল ফেলায়, স্নিগ্ধতার পাশাপাশি তখন তাতে ফুটে ওঠে ব্যক্তিত্বের ধারালো দিকটিও।