ঢাকার কেয়ার মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ কলেজ চালাতে ‘অক্ষমতা’ প্রকাশ করে অন্য কলেজে মাইগ্রেশনের দাবি মেনে নিয়েছে বলে জানিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
মাইগ্রেশনের দাবিতে এক স্মারকলিপিতে ‘কলেজ অধ্যক্ষের সই নিয়ে’ শিক্ষার্থীরা গেছেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরে।
তারা বলছেন, রাতভর অবরুদ্ধ থাকার পর রোববার ভোরে তাদের দাবি ‘মেনে নিয়ে’ অধ্যক্ষ পারভিন ফাতেমা মাইগ্রেশনের দাবি সম্বলিত ওই স্মারকলিপিতে সই করেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী মো. আব্দুল্লাহ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ আমাদের আরেকটি দল সচিবালয়ে যাচ্ছে। আমরা এখন শিক্ষার্থীদের সব তথ্য নিয়ে তালিকা করছি। মাইগ্রেশনের জন্য সেটা জমা দেব।”
কলেজের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী সিলভিয়া মীম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “কলেজ কর্তৃপক্ষ যে শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে অক্ষম এবং মাইগ্রেশন দিতে চায়, সেটা অধ্যক্ষ স্মারকলিপিতে লিখে দিয়েছেন। আমরা স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরে সেটা জমা দিব।”
এ বিষয়ে কথা বলতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের পক্ষ থেকে ফোন করা হলে অধ্যক্ষ পারভিন ফাতেমা ‘ব্যস্ত আছি’ বলে সংযোগ কেটে দেন।
কেয়ার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক গোলাম মুর্শেদ সুমন বলেন, “শিক্ষার্থীরা ম্যাডামকে অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করেছিল। তবে তারা কী লিখিত নিয়েছে- সে বিষয়ে আমি বলতে পারছি না।”