আফ্রিকার দেশগুলো সশস্ত্র গোষ্ঠীর সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য এখন তুরস্কের ড্রোন বেশি কিনছে। বিশ্বে দেশে দেশে যুদ্ধ ও সংঘাতে এই ড্রোনগুলো কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে। বিবিসির এক প্রতিবেদনে আফ্রিকাবিষয়ক বিশ্লেষক পল মেলি এমনটা তুলে ধরেছেন।
রাশিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধের প্রাথমিক পর্যায়ে ইউক্রেন তুরস্কের বাইরাকটার টিবি২ ড্রোন মোতায়েন করেছিল। পশ্চিমা অস্ত্র পৌঁছানোর আগে এই অস্ত্র দিয়েই প্রতিরোধ গড়ে তোলে ইউক্রেন।
আজারবাইজানে আর্মেনিয়ার সশস্ত্র বাহিনীকে পরাজিত করতে তুরস্কের এই ড্রোন কার্যকর হয়েছে। ২০২০ সালে নাগোরনো-কারাবাখ নিয়ে আর্মেনিয়ায় সঙ্গে চলা যুদ্ধে এই ড্রোন ব্যবহার করে আজারবাইজান। তবে এই ড্রোনের সক্ষমতা নিয়ে কেবল ইউরোপের পূর্বাঞ্চল ও ককেশাস অঞ্চলে আলোচনা হয়নি।