You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সারাদিন কর্মক্ষমতা ধরে রাখার পন্থা

কাজে মনযোগ ধরে রাখতে এবং নিজের পুরো দক্ষতাকে কাজে লাগাতে হলে কর্মশক্তি থাকতে হবে পুরোদমে।

তবে বলা যত সহজ বাস্তবে বিষয়টা ততো সহজ নয়।

যুক্তরাষ্ট্রের পুষ্টিবিদ ও ‘হলিস্টিক ওয়েলনেস এক্সপার্ট’ কিম্বার্লি স্নাইডার একই অবস্থায় মুখোমুখি হন।

তিনি ওয়েলঅ্যান্ডগুড ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “কর্মশক্তি কোথায় হারিয়ে যায় সেটাই একটা ভাবনার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। শরীরে কী পুষ্টির অভাব? পানির ঘাটতি? নাকি মানসিক চাপ আমাকে দমিয়ে দিচ্ছে?

“এর উত্তর খুঁজতে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাশাস্ত্রের শরণাপন্ন হই আমি। জানতে পারি এই শাস্ত্রের তিনটি গুণ সম্পর্কে- ‘সাতভা’, ‘রাজাস’ আর ‘তামাস’। এরমধ্যে ‘সাতভা’ হল শারীরিক ও মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখা।”

নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে দিনভর কর্মশক্তি ধরে রাখার জন্য সহায়ক কিছু অভ্যাস সম্পর্কে জানিয়েছেন এই পুষ্টিবিদ।

স্বাস্থ্যকর সকালের নাস্তা: কিম্বার্লি বলেন, “সকালে ঘুম থেকে উঠেই এক গ্লাস সাধারণ তাপমাত্রার পানি পান করা উচিত সবারই। সুযোগ থাকলে কুসুম গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে পান করতে পারলে খুবই ভালো হয়। এবার সকালের নাস্তায় আপনার পাতে থাকা উচিত ফল, সবজি ও অন্যান্য ভোজ্য আঁশ সমৃদ্ধ খাবার।”

ধ্যান: কিম্বার্লি দাবি করেন, শরীর ও মনের ভারসাম্য আনতে সকালে ধ্যানচর্চা খুবই কার্যকর একটা অভ্যাস। ধ্যান হতে পারে পাঁচ থেকে ১০ মিনিটের, আর ওইটুকুই শরীর ও শ্বাস-প্রশ্বাসের মাঝে তাল ফিরিয়ে আনবে।

শরীর ও মনের মধ্যকার পারস্পারিক সম্পর্ক দৃঢ় থাকবে, বাহ্যিক কোনো বিষয় চট করে বিচলিত করতে পারবে না। ঘুম থেকে ওঠার পরপরই ধ্যানে বসতে পারলে ভালো।

খাবার: আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শাস্ত্র বলে, খাবার হল শক্তি আর সেটাই আমাদের কর্মশক্তিকে প্রভাবিত করবে।

ফল, সবজি, পরিপূর্ণ শষ্য, বীজ, বাদাম এই খাবারগুলো শরীরের অভ্যন্তরিন ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

কাঁচা ও রান্না করা সবজির মিশ্রণ খাদ্যাভ্যাসে আনতে পারলে ভালো। সকালের নাস্তা, দূপুরের খাবার এবং বিকালের নাস্তা সবখানেই এই মিশ্রণ কার্যকর হবে।

কিম্বার্লি বলেন, “দুপুরের খাবারের ক্ষেত্রে আমি শুরু করি সালাদ দিয়ে। এরপর থাকবে সবজি, ভাজা, পোড়ানো কিংবা সৌতে করা। সেই সবজির সঙ্গে থাকবে প্রোটিন সমৃদ্ধ ডাল, মটর বা বীজজাতীয় খাবার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন