You have reached your daily news limit

Please log in to continue


না-হওয়া মহাকাব্য, না-লেখা আখ্যান

কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়াম তখনও যুগোপযোগী আধুনিক হয়নি। ক্যালব্যালে পরিকাঠামো। সারা দেশের মধ্যে সম্ভবত সবচেয়ে বিমাতৃসুলভ প্রেস বক্স। টয়লেটটাও ঠিকঠাক নয়! ইডেন-টিডেন বা মোহালি সেই তুলনায় স্বর্গ!দিনের নেট প্র্যাকটিসের শেষে গ্যালারির নীচের ড্রেসিংরুমের সামনে কোলাপসিব্‌ল গেটটা ধরে দাঁড়ালেন সচিন তেন্ডুলকর।

পর দিন দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট ম্যাচে নামছে তাঁর দল। খুচরো কিছু ঔপচারিক প্রশ্ন। সচিন কোনওদিনই বাক্‌পটু নন। ফলে প্রশ্নোত্তরের মেনুও নিরামিষ। তিনি যখন পরিচিত সাংবাদিকদের দিকে সামান্য হেসে, কারও কারও জন্য পূর্বপরিচিতির খাতিরটুকু মাপমতো দেখিয়ে টুকটাক কথা বলছেন, আমি মন দিয়ে ‘ভারতীয় ক্রিকেট ঈশ্বর’-এর চেহারাটা দেখছিলাম।

নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি। আনন্দবাজার পত্রিকার নয়াদিল্লি ব্যুরো থেকে পরীক্ষামূলক অভিযানে আমাকে পাঠানো হয়েছে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা কানপুর টেস্ট ম্যাচ কভার করতে। ‘ফ্যানবয়’ হয়ে ক্রিকেট দেখি। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন