চার খনিজে নজর সরকারের

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ১৫ আগস্ট ২০২২, ২০:১৪

মূল্যবান খনিজ আহরণে এবার নড়েচড়ে বসেছে পেট্রোবাংলা। কয়লা, চুনাপাথর, লোহা ও গ্রানাইটের মজুত বিষয়ে শিগগিরই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে একটি প্রেজেন্টেশন দিতে যাচ্ছে জ্বালানি বিভাগ।


সম্প্রতি জ্বালানি বিভাগের এক বৈঠকে কয়লা, চুনাপাথর, লোহা ও গ্রানাইটের সম্ভাব্য মজুত, খনির উন্নয়ন, সম্ভাব্য ব্যয় নিয়ে একটি প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে বলা হয়েছে। পরে যা প্রধানমন্ত্রীর কাছে উপস্থাপন করা হবে।



খনিজ উন্নয়নে একটি দীর্ঘমেয়াদি কর্মপরিকল্পনার আওতায় এটি করা হচ্ছে বলে জ্বালানি বিভাগের এক পদস্থ কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন।



ওই কর্মকর্তা বলেন, আমাদের যে পরিমাণ মজুত আছে তাতে আমাদের দ্বিতীয় প্রধান জ্বালানি হওয়ার কথা কয়লা। কিন্তু সে জায়গাটি দখলে নিয়েছে আমদানি নির্ভর তেল। আমরা দেড় যুগেও কয়লা তোলার বিষয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারিনি। আদৌ তোলা হবে কিনা, হলেও কোন প্রক্রিয়ায় হবে তা নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। এখন আন্তর্জাতিক বাজারে কয়লার আকাশছোঁয়া দামের কারণে সরকার নিজস্ব কয়লা তোলার বিষয়ে আগ্রহ দেখাচ্ছে।


দেশে এখন কয়লার সম্ভাব্য যে মজুত দেখানো হয়েছে তা দিয়ে যদি প্রতিদিন ১০ হাজার মেগাওয়াট করেও বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়, তবে টানা ৫০ বছর উৎপাদন করা সম্ভব হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত পাঁচটি খনির মাত্র একটি থেকে কয়লা তোলা হচ্ছে। তা দিয়ে প্রতিদিন ২৫০ থেকে ৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে।



অন্যদিকে, দেশে বিপুল পরিমাণ চুনাপাথরের মজুত আছে। সিমেন্ট তৈরির প্রধান এই কাঁচামালের পুরোটা এখনও আমদানি করা হচ্ছে। বিশ্ববাজার টালমাটাল হওয়ায় দেশে সিমেন্টের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হচ্ছে না। সম্প্রতি ভুটান থেকে ক্লিংকার আমদানিতে সব ধরনের কর প্রত্যাহার করার পরও এক ব্যাগ সিমেন্টের দাম ১০০ টাকার মতো বেড়েছে। যার প্রভাব পড়ছে নির্মাণশিল্পে। নির্মাণ ব্যয় বাড়ার কারণে সরকারি প্রকল্পও পড়েছে আর্থিক ঝুঁকিতে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us