You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি: কুরিয়ার খরচ বেড়েছে ১০-৫০ টাকা

সরকার জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি করায় কুরিয়ার সার্ভিস খরচ ২০ থেকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানোর পরিকল্পনা করছেন এ খাতের সংশ্লিষ্টরা। এক সপ্তাহ আগে জ্বালানির মূল্য বাড়লেও এখনো খরচ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেননি কুরিয়ার সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (সিএসএবি) নেতারা। তারা বলেছেন, চলতি সপ্তাহে সবার সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত আসতে পারে। যেহেতু তেলের মূল্য কমানোর বা সমন্বয়ের সম্ভাবনা রয়েছে, তাই সবকিছু দেখে শুনে সিদ্ধান্ত নিতে চাই। এদিকে, ঘোষণার আগেই সুন্দরবন, জননী ও এসএ পরিবহনসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ১০ থেকে ৫০ টাকা কুরিয়ারের খরচ বাড়িয়েছে বলে অভিযোগ সেবাগ্রহীতাদের।

কামরুজ্জামান নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, গতকাল (রোববার) আমি একটা ডেন্টাল পণ্য সিলেটের লামা বাজার পাঠিয়েছি। সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসে ১১০ টাকায় পণ্যটি পাঠানো হয়েছে। যেটা আগে ১০০ টাকা ছিল। এইভাবে উপজেলা পর্যায়ে পণ্য পাঠালে ২০ টাকা বাড়তি লাগছে। এছাড়া এসএ পরিবহনও খরচ বাড়িয়েছে।

এ বিষয়ে সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের ভাইস চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমানের (পুলক) মোবাইলফোনে একাধিকবার কল ও ক্ষুদেবার্তা পাঠালেও তিনি কোনো জবাব দেননি।

সজিব হোসেন নামে মিরপুর ১০ নম্বরের এক ব্যবসায়ী বলেন, জননী কুরিয়ার সার্ভিসে গতকাল (রোববার) একটা পণ্য পাঠিয়েছি। যেটা পাঠাতে ১৫০ টাকা খরচ হয়েছে। আগে যেটা পাঠাতে ১০০ টাকা খরচ হতো।

কুরিয়ার সার্ভিস সংগঠনের নেতা ও পদ্মা কুরিয়ার সার্ভিসের মালিক আহসান হাবিব সেতু জাগো নিউজকে বলেন, আমরা এখনো খরচ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেইনি। কেননা অ্যাসোসিয়েশন থেকে নির্দেশনা হয়নি। চলতি সপ্তাহে মিটিং হতে পারে, সব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমরা বসবো। আমরা ৩০ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব করবো।

তিনি আরও বলেন, কয়েকটি প্রতিষ্ঠান খরচ বাড়িয়েছি, আমরা শুনেছি। সেটা তাদের ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। তবে সংগঠন থেকে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

সংগঠনটির আরেক নেতা ও কন্টিনেন্টাল কুরিয়ার সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম.নুরুল ইমরান চিশতী জাগো নিউজকে বলেন, আমরা এখনো বাড়াইনি। সংগঠনের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি। তেলের সংকট খুব দ্রুতই কেটে যাবে বলে আমরা আশা করছি। সে ক্ষেত্রে তেলের দাম কমতে পারে। এজন্য আমরা ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নিতে চাই। কেননা একবার দাম বাড়াবো পরে আবার কমাবো, এতে ব্যবসায় ক্ষতি হবে।

তিনি আরও বলেন, কিছু প্রতিষ্ঠান বাড়িয়েছে শুনেছি। তাদের কিছু রেগুলার কাস্টমার আছে। কাস্টমারের সঙ্গে সমন্বয় করে দাম বাড়ানো হয়েছে। চলতি সপ্তাহে মিটিং হলে সিদ্ধান্ত আসবে। তখন হয়তো জানাতে পারবো।

ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) জানায়, দেশে প্রায় এক হাজার ৬০০ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান তাদের সঙ্গে যুক্ত আছে। এছাড়া ফেসবুক বা এফ-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইনে আরও প্রায় দুই লাখ উদ্যোক্তা যুক্ত রয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন